পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांलदिकांद्र आत्मां९जाँ। toss, সে মুখ কত সুন্দরতর, তাহা অগ্নিমিত্র দেখেন নাই, তাই কবি, এবার রাজাকে সে সৌন্দৰ্য্য দেখাইতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। যেমন মালবিক প্ৰস্থানোদ্যত হইয়াছেন, অমনি রাজ-বয়স্য বিদূষক ব্ৰাহ্মণ, গম্ভীর-কণ্ঠে বলিলেন, ‘দাঁড়াও মালবিকে ! তুমি একটা । বিশেষ অনুষ্ঠান বিস্মৃত হইয়াছ, সে সম্বন্ধে আমার কিছু জিজ্ঞাস্য DBLYSS S S DDBBD S DBDuS S KDDDD SBBBDLS BBS লেন, “বৎসে। একটু দাড়াও, পরীক্ষা এখনও শেষ হয় নাই, পরীক্ষায় অগ্ৰে উত্তীর্ণ হও, পরে গমন করিও ।” মালবিকা নিবৃত্ত হইয়া, প্ৰস্তর-প্ৰতিমার মত নিশ্চলভাবে দাড়াইলেন। পূর্বে—সেই রঙ্গমঞ্চে প্রথম প্রবেশ করিয়া, মালবিকা আসিয়া এমনই স্থিরভাবে দাড়াইয়াছিলেন, আবার এখনও দাড়াইলেন। রাজাকে প্ৰদৰ্শন করাই যদি কবির উদ্দেশ্য হয়, তবে দুইবার একই প্রকারের অনুষ্ঠান কেন ?—মালবিকার স্থির হইয়া দাঁড়ানাে দুইবার এক রকম বটে, কিন্তু মালবিকা এক রকম নহেন। পূর্বের মালবিকা—যঞ্জন রঙ্গমঞ্চে প্রবেশ করিয়াছেন মাত্ৰ, কিন্তু একটি কথাও বলেন নাই, বা হৃদয়ের । একটি তপ্ত নিশ্বাসও বাহির হইতে দেন নাই, তখনকার মালবিকা,-আর এখনকার মালবিক,-এতদিন নির্জনে বসিয়া যে গান রচনা করিয়াছেন, র্যাহার জন্য রচনা কবিয়াছেন, আজ তাঁহারই সম্মুখে সেই গান নিজে গাহিয়াছেন, মনের মধ্যে যাহা গুপ্ত ছিল, জগতের কেহই জানিত না, আজ সেই চিরসঞ্চিত, চিরনিগুঢ় বাসনা প্ৰকাশ করিয়া ফেলিয়াছেন,-সুতরাং এখন