পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झुख्ाख्छ । soa ছন্দের সমাবেশ দৃষ্ট হয় না। কালিদাসের সময়েও প্রাকৃতের প্ৰচলন যে কত অধিক ছিল, ইহা তাহারই নিদর্শন। " পঞ্চ-চত্বরিৎশ অধ্যায় । ड्रद्धाख्य् । জাম্বুবীর পবিত্র তটে বিরাজমান, পবিত্রতম প্ৰয়াগাতীর্থের অন্তঃপাতী, ‘প্ৰতিষ্ঠান” নামক নগরে, চন্দ্ৰবংশাবতিংশ বিখ্যাত-১ কীৰ্ত্তি—পুরূরবা নামে এক পরম-পরাক্রমশালী নরপতি বাস করিতেন। একদা রথারোহণে আকাশ-মার্গে বিচরণ-কালে, তিনি দেখিলেন যে, একটি পরম সুন্দরী যৌবনবতী, ললনাকে এক বিশালবপুঃ দৈত্য হরণ করিয়া লইয়া যাইতেছে। আর তঁহার সখীগণ দূরে আর্তস্বরে রোদন করিতেছে। রাজা অগ্রসর হইয়া জানিলেন যে, ঐ অপক্ৰিয়মাণা লাবণ্যবতী কামিনীর নাম উর্বশী, আর ঐ অসুরের নাম কেশী। উৰ্ব্বশী, অলকা-পতি কুবেরের ভবন হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন-কালে, পথিমধ্যে এই দুরন্ত অসুর-কর্তৃক বিপন্ন হইয়াছেন। শূরোত্তম পুরূরব, তৎক্ষণাৎ, বাহুবলে কেশীকে নিহত করিয়া, সেই ভয়-চকিত কৰুণ-পরিব্দেবিনী অমর ললনার উদ্ধার সাধন পূর্বক তঁহার রোরুদ্যমান সখীদিগের হস্তে অৰ্পণ করিলেন। উৰ্ব্বশী, কৃতজ্ঞতা-পূর্ণ হৃদয়ে, একবার সেই কন্দৰ্পকল্প মহারাজের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া লইলেন। তাহার অন্তঃকরণে অনুরাগ জন্মিল। তিনি তদবধি, একান্ত উঅনুরক্ত V