R কালিদাস কোনও পার্থিব }রী-স্মৃষ্টিই বিরাট হিমালয়ের পত্নীর যোগ্য হইতে পারে না। তাই পিতৃগণ, তঁহাদের এক মানসী কন্যা স্বষ্টি করিলেন । সে কন্যা যোগ-ব্ৰহ্ম-বাদিনী, সে কন্যা সম্মানিত মুনিগণেরও বহু মাননীয়া । স্থিরতায় এবং ধীরতায় সে কন্যা হিমালয়েরই অনুরূপ । সে কন্যা স্বগের পিতৃ-গণের যেমন আদরণীয়া, মৰ্ত্তের ঋষিগণেরও তেমনই পূজনীয়া । (১) এতাদৃশ স্বৰ্গ-মৰ্ত্ত-পূজিত কন্যার সহিত, স্বৰ্গমৰ্ত্তব্যাপী পরমসম্মানী গিরিরাজের পরিণয় হইল। এবস্তৃত স্বৰ্গমৰ্ত্তপূজিত, স্বৰ্গমৰ্ত্তব্যাপ্ত পিতা-মাতার কন্যার হৃদয়, এবং সেই হৃদয়ের প্রণয়, যে প্রকার হওয়া উচিত, পাৰ্বতীরও ঠিক তাহাই হইল। অথবা স্থৈৰ্য্যে, ধৈৰ্য্যে, গাম্ভীৰ্য্যে, পাৰ্বতীর হৃদয় এবং সে হৃদয়ের প্রণয়, যেন স্থির-বীর-গম্ভীর মেনা-হিমালয়কেও অতিক্রম করিল ! দৃঢ়-সংস্কল্প পাৰ্বতী মদন-ভস্মের পর, আবার যখন তপোবলে চন্দ্ৰ-শেখরের করুণা লাভের জন্য যাত্রা করেন, তখন দেবগণের মানসী কন্যা মেনাও পার্বতীর অলৌকিক, প্ৰণয়-গতি-দর্শনে অবাক হইয়াছিলেন । “এ অসাধ্য সাধন কেন”—বলিয়া মাতা । মেন দুহিতা পাৰ্ব্বতীকে কতই না বুঝাইয়াছিলেন। কন্যার সেই অসাধারণ হৃদয়-গতি, জননী মেনা নিজ-মনে ধারণা করি।- তেই পারিয়াছিলেন না। তাই তিনি, "যখন শুনিলেন যে, তঁহার সেই অনিন্দ্যসুন্দরী কন্যা উমা, একবার র্যাহার অত “ সেবা শুশ্রীষা করিয়াও, প্ৰাণ-পাতী। সন্তৰ্পণ করিয়াও মন ا الاسـسة لا و8 tة ا لا
