পাতা:কাশীদাসী মহাভারত.djvu/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

一 মঞ্চ সীতার ধ্যান—নীলাভোজ-দলাভিরাম-নয়নাং নালাস্বরলিঙ্কতাং । ৩২৭ মত নামে মহাবন অতি মনোরম ৷ wধু সিদ্ধ ঋষি আদি মুনির আশ্রম ॥ gংয়ে চলহু সবে যদি লয় মন । এত শুনি আজ্ঞা দেন ধর্মের নন্দন ॥ *=g নিঞ্জ যানারোহে চলেন পাণ্ডব । সঙ্গতে চলিল যত দ্বিজ মুনি সব ॥ দ্বৈত কাননের গুণ না হয় বর্ণন । গম্বুবা চারণ বৈসে মুনি অগণন ॥ --মাল কদম্ব তাল শিরীষ পিয়াল । শুদুন খর্জুর জম্ব আত্ম স্বরসাল ॥ পরিভাত বকুল চম্পক কুরুবক । • নাজ{{ত পশু হস্তিগণ মরুবক ॥ সমুর কোকিল আদি পক্ষী সদা ভ্ৰমে । মgধ &যুক্ত বন লোক মনোরমে ॥ পঞ্জিয় উল্লাসযুক্ত পাণ্ডবের মন । মাত্ৰম কfরল তথা সব মুনিগণ ॥ সচ বনে মত ছিল তাপস ব্রাহ্মণ । বাধষ্ঠিরে আসিয়া করিল সম্ভাষণ ॥ চনকালে এল মার্কণ্ডেষ মুনিবর। #লরমি সম তেজ দিব্য জটাভার ॥ প্ৰণমিয় যুধিষ্ঠির দিলেন আসন । সুধিষ্ঠিরে দেখিয়া হাসিল তপোধন । *য় বিস্মযুচিভ কহেন ভূপতি । ' .ই? হাসিলা কহ মুনি মহামতি । ”ব ঋষিগণ দুঃখী দেখিয়া আমারে । ংfমার কি হেতু হাস্ত ন বুঝি অন্তরে ॥ মন্দ হস্তি করি মুনি বলেন তখন । হেতু হইল হাস্য শুনহ রাজন ॥ যেন মহারাজ ভাৰ্য্যার সংহতি । *বিভোগ ত্যজি বনে করিলে বসতি ॥ **রাপে পূৰ্ব্বে দশরথের নন্দন । *"ষ্ঠত জানকী আর অনুজ লক্ষণ ॥ পতৃসত্য পালিতে করিয়া বনবাস । *বহুলে দশস্কন্ধে করিল বিনাশ ॥ *প্রমেয় বল রাম অপ্রমেয় গুণ । শত্যে বিচলিত নাহি হন কদাচন ॥ তিনপুর জিনিতে ইঙ্গিতে ক্ষণে পারে । সত্যের কারণে শিরে জটাভার ধরে ॥ তাদৃশ দেখি যে রাজা তুমি সত্যবাদ । মহাবল ধৰ্ম্মবন্ত সৰ্ব্বগুণনিধি ॥ তথাপি বনেতে ভ্ৰম সত্যের কারণ । বিধির নির্ববন্ধ নাহি খণ্ডে কোনজন ॥ যখন যে ধাত আনি করয়ে সংযোগ । ধৰ্ম্ম বুঝি সাধুজন করে তাহ ভোগ । বলে শক্ত হৈলে সত্য কভু না ত্যজিবে । বিধির নির্বন্ধ কৰ্ম্ম কভু না লঙিঘবে ॥ বড় বড় ভহস্তী পৰ্ব্বত আfকার । পরাক্রমে দলিবারে পরিয়ে সংসার ॥ তথাপিও পশু হৈয়া বিধিবশ থাকে । কিমতে খণ্ডিবে তাহ তোম হেন লোকে ॥ ধন্য মহারাজ তুমি পাণ্ডুর নন্দন । তোমার গুণেতে পূর্ণ হৈল ত্রিভুবন ॥ এত বলি মহারাজে সাশীম করিয়া । আপন আশ্রম প্রতি গেলেন চলিয়! ॥ যুধিষ্ঠির ৮ , দুপদীর পরম্পর ৫থ : দ্বৈম্ভবন মধ্যে পঞ্চপাণ্ডুর নন্দন ! ফল-মুলাহার জট বাকল ভূষণ ॥ একদিন কৃষ্ণ বসি যুধিষ্ঠির পাশে । কহিতে লাগিল দুঃখ সকরুণ ভাসে ॥ এ হেন নির্দয় তুরাচীর দুর্য্যোধন । কপট করিয়৷ তোমা পাঠাইল বন । কিছুমাত্র তব দেধি নাহি তার স্থানে । এ হেন দারুণ কৰ্ম্ম করিল কেমনে ॥ কঠিন হৃদয় তার লেশোক গঠিল । তিলমাত্র তার মনে দয়া ণ জম্মিল ॥ তোমার এ গতি কেন হৈল নরপতি । সহনে না যায় মম সস্তাপিত মতি ॥ রতনে ভূষিদ্ধ শয্য। নিন্দ না আইসে । এখন শয়ন রাg; তীক্ষ্ণধার কুশে ॥ কস্তরি চন্দনেতে লেপিত কলেবর । এখন হুইল অমু ধূলায় ধূসর ॥