পাতা:কিন্নর দল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S88 क्विन्न प्राब्जं হবে-আপনি যাবেন না দেখতে ? সবাই যাবে। খুব ভাল दgनीदछ | রাসের দিন পাড়ার আরও পাঁচজন মেয়ের সঙ্গে গোকুলের মা মিত্তিরবাড়ী ঠাকুর দেখতে গেল। প্ৰকাণ্ড শ্বেতপাথরের বাধানো মেঝের উপর ঝকৃঝকে রূপোর বাসনে ভোগ, রূপের ঘণ্টা, কড়িকাঠ থেকে বড় বড় কঁচের পরিকলাওয়ালা ঝাড়ে ইলেটিক আলো জলচে, ধুপ ধুনোর গন্ধ বেরিয়ে ঘর আমোদ করেচে, আর নানা রকম ফুলের কি চমৎকার গন্ধ । গোকুলের মা এমন ঠাকুরবাড়ী, এমন জাকজমক কখনো দেখেনি জীবনে, বাড়ীর কত্রী-ঠাকরুণ ঠাকুরের এক পাশে বসেছিলেন, লোক চিনিয়ে দিলে। আশী বছর হয়েচে, এখনও কি ধপধাপে গায়ের রং। আরতি ও কীৰ্ত্তনাদি শেষ হয়ে যাওয়ার পরে প্রসাদ বিতরণ ও ব্রাহ্মণ ভোজন। গোকুলের মা বড় থালার এক থালা খাবার নিয়ে বাড়ী এল। মা ও ছেলে দু’জনেই খুব খুলী, এসব খাবার ফলমূল কখনো পাড়াগাঁয়ে vesi (bios (Cf গোকুলের মা আরও দু’চারদিন ঠাকুরবাড়ী সন্ধ্যাবেলা কীৰ্ত্তন শুনতে গেল । একদিন গিন্নিম ওকে লক্ষ্য করলেন। নূতন মুখ, একে তো আগে কখনো দেখেননি। ঠাকুরবাড়ীতে। কাছে ডেকে বল্লেন-তোমার বাড়ী কোথায় গা ? এসে তোমার সঙ্গে আলাপ করি। গোকুলের মা সম্রামে, সঙ্কোচে একেবারে জড়সড় হয়ে গেল। মুখ দিয়ে ভাল কথা বেরোয় না, এত বড় বাড়ীর কত্রী নিজে যেচে তার সঙ্গে আলাপ করতে চাইচেন। ও সব পরিচয় দিলে। দেশে দুঃখকষ্টে পড়ে এখানে এসেচে, কাছেই খোলার বাড়ীতে থাকে। ছেলেটি চাকরী-বাকবীর চেষ্টা করচে। কেই বা চাকরী দেবে, এখানে ও कांटाक्छे 65न न! !