কিয়ায় দল bab সেই রাত্রে আমার খুব জর এল। কত দিন ঠিক জানি না-অজ্ঞান অচৈতন্য রইলাম। छन হ’লেই দেখতাম সাধু শিয়রে বসে আছেন। ८वांब हम उँॉब्रई সেবৃত্বে এবং দয়ায় সেবার ক্ৰমে সেরে উঠলাম । সেরে উঠে একদিন গাছতলায় বসেছি। দুপুরের পরে, সাধু বললেন --ছেলেছোকরা কিনা, কি কাণ্ডটা বাধিয়ে বসেছিলে বাপু ? এবার তো বাঁচতে লা-অতিকষ্টে বাচাতে হয়েছে। আচ্ছা বাপু, পঞ্চমুণ্ডর আসনে কি জন্যে গিয়েছিলে সেদিন রাত্রে ? আমি তো অবাক । কি ক’রে জানলেন ইনি ? আমি তো কোন কথাই বলি নি। হঠাৎ আমার সন্দেহ হ’ল, সেই অদ্ভুত মেয়েটির সঙ্গে নিশ্চয়ই সাধুর ফিরে এসে দেখা হ’য়েছে, সে-ই ব'লেছে। আমাকে চুপ করে থাকতে দেখে বললেন-ভাবিছ আমি কি ক’রে জানলাম, না ?--আরো বাপু, কতটুকুই বা তোমরা বোঝ, আর কতটুকুই 3i ceta3i wi cejatct3 cir ri ki | তয়ে ভয়ে ৰললাম-আপনি জানলেন কি ক’রে ? সাধু হেসে বললেন-আৱে পাগল, তুমিই তো জ্বরের ঘোরে বলছিলে ঐ সব কথা-নইলে জানিব কি ক’রে ? যাক, প্ৰাণে বেঁচে গিয়েছে এই ঢ়ের । আর কখনও আমন পাগলামি করতে ষেও না । আমি চুপ ক’রে রইলাম। তা হ’লে আমিই বিকারের ঘোরে সব ফঁাসি ক’রে দিয়েছি!" - “সেইদিন মনে মনে সংকল্প করলাম দু-এক দিনের মধ্যেই এখান থেকে চলে যাব-শরীরটা একটু সুস্থ হয়ে উঠলেই। কিন্তু আমার ভাগ্যলিপি অন্য রকম। সাধুবাবাজীকে তার পরদিন পাহাড়ী কিছুতে কামড়াল-তিনি তো যন্ত্রণায় অজ্ঞান হ’য়ে গেলেন। আমি পাঁচ মাইল দূৰ্ববৰ্ত্ত মিহিজাম থেকে ডাক্তার ডেকে আনি তঁর সেৰা করি, দিনরাত জেগে তিন দিন পরে তঁাকে সারিয়ে তুলি ।
