किबन्न अब्ण ዓቅ দেখা দিতেন নদীতীরের সেই নির্জন জায়গায়। তঁকে চেয়েছিলাম প্রিয়ারূপে-বলাই বাহুল্য, সাধুর কথা কে শোনে ? তখন শীতকাল, বরাকর নদীর জল ক্রম হয়েছে অনেক, জলের ধারে জলজ লিলিগাছ শুকিয়ে হলুদে হয়ে এসেছে, আগে যেখানে জল ছিল, সেখানে বালির উপর অস্ত্ৰকণা দেয়্যাৎস্নারাত্রে চক্চক্ করে, বরাকর নদীয় দুপারের শালবন পাতা ঝরিয়ে দিচ্ছে। আকাশ রোজ নীল, রাত্রে শুক্লপক্ষের জ্যোৎস্নার বড় মনোরম শোভা-সেই সময় থেকে তিনটি মাস দেবী প্ৰতিরোত্রে দেখা দিতেন--সত্যিকার বঁাচা বেচেছিলাম ঐ তিন মাস। এসব কথাও বলা এখন আমার পক্ষে বেদনাদায়ক । কত বেদনাদায়ক তুমি জান না, আমার জীবনের ষা সর্বশ্রেষ্ঠ আনন্দ তো পেয়েছিলুম ঐ তিন মাসে। দেবীই বটে, মানুষের সাধ্য নেই অমান BDDBDBBS DBDBD D DBDD DYS S BDB JED BBB BBD DzS সে তুমি বুঝবে না, তোমায় কি বোঝােব, তুমি আমায় অবিশ্বাস DBBBDSBBBD D SDDY KYYS S DDDB SDDB BDBDS TBBKYSS তুমি কেন, আমার স্ত্রীই আমার কথা বিশ্বাস করে না, বলে, আমায় তান্ত্রিক সাধু পাগল করে দিয়েছিল গুণজ্ঞান করে। কিন্তু সে সুখের প্রকৃতি ভীষণ তেজস্কর মন্দিরার মত । আমাকে তার নেশা দিনে দিনে কেমন যেন অপ্ৰকৃতিস্থ করে দিতে লাগলো। কিছু ভাল লাগে না। কেবল মনে হয়। কখন সন্ধ্যা নামবে বরাকর নদীয় শালবনে, কখন দেবী মধুসুন্দরী নায়িকার বেশে আসবেন। সারারাত্ৰি কোথা দিয়ে কেটে যাবে স্বপ্নের মত, নেশার ঘোরের মত, আকাশ, নক্ষত্র, দিক বিদিকের জ্ঞান লুপ্ত হয়ে যাবে কয়েক প্ৰহরের জন্যে-কয়েক প্ৰহরের জন্যে সময় স্থির হয়ে নিশ্চপ হয়ে স্থাণুর মত অচল হয়ে থেমে থাকবে বরাকর নদীতীরের বন প্রাঙ্গণে । একদিন ঘটল ৰিপদ ।
