পাতা:কিরণ মালা (নবীন কালী দেবী).pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিরণ মালা । ఫి করিয়া সুনীতি অলঙ্কার হরণে আমাকে ঐভ্রষ্ট করিয়াছে । চৎপরে ইদানীং কোথা হইতে, সমুদ্র তীরবর্তী লবণাক্ত জলiাতৃ জলেীক আসিয়া, আমার ঐভষ্ট ব্যাধি আরোগ্য করি rর ক্ষণ ভঙ্গর আশা দানে হৃদয়ে বসিয়া অনবরত শোনিত শাষণ করিতেছে। এইজন্য আমি এত কৃশ, স্তনে এমন দর নাই, যে, যুস্তুনিগণকে পালন করি, আর এতাদৃশ কহই বীৰ্য্যবান পুত্র নাই যে, বল দ্বারা অত্যাচারীদিগকে রীভূত করে, হায়! আমি ভূষণ হীন হইয়াছি বলিয়া খন আমার তনয় তনয়াগণও অলঙ্কার শুন্য, পুরুষগণ রধত্ব হীন, নারীগণ শান্তভাব, লজ্জাভূষণ—হীন ;–এখন গপুরুষত্ব, দুৰ্ব্বলতা, নির্লজ্জতা, চঞ্চলতাই ইহাদিগের অলআর হইয়াছে। পূৰ্ব্বকালের রমণীগণ—সীতা, সাবিত্ৰী, দমস্তী, গান্ধারী পতিসহ সৎ কার্ষানুষ্ঠানে সহধৰ্ম্মিণী ছিলেন, ক্ষণে সহধৰ্ম্মিণী ধৰ্ম্মে নহে। ( কেবল এক পাত্রে ভোজনে, নার স্বামীসহ পাছকা পাদ গমনে । ) পিঞ্জরাবদ্ধ বিহঙ্গিনীর ন্যায়, অবল স্ত্রীজাতি, শিক্ষা প্রভাবে হুশিক্ষিতা হয়েন, যেমন বিজ্ঞ ব্যক্তিগণ নিজ নিজ ক্ষীকে কালীকৃষ্ণ কলুষ হরণ নাম শিক্ষা দিয়া শ্রবণে আনন্দ ভাগ করেন, তদ্রুপ যাহারা বুদ্ধি কৌশলে স্ত্রীদিগকে মুনীতি শক্ষা দেন, তাহারই হুফল ভোগে পরিতৃপ্ত হয়েন ; এখন সে যাগ্য পুরুষ নাই। রমণী আরও সেই নৌকারোহী পুরুষকে