o/o এ অপরাধে আমি লিপ্ত না হইলে বঙ্গীয় পাঠকসমাজ এই দীর্ঘকাল জলধার বাবুর সরস ও সুমিষ্ট রচনায় পরিতৃপ্ত হইবার সুযোগ পাইতেন কি না। সন্দেহ । তিনি খ্যাতি বা অখ্যাতি উপার্জনের আশায় নিজের চেষ্টায় বঙ্গসাহিত্যের দরবারে প্রবেশ করিতেন, ইহা বিশ্বাস করিতে প্ৰবৃত্তি হয় না ; এবং তিনি এই পঞ্চাশোৰ্দ্ধং বনং ব্রজেতের বয়সে যেরূপ উৎসাহের সহিত অক্লান্ত পরিশ্রমে মাতৃভাষার সেবা করিতেছেন, তাহা দেখিয়া এই উৎসাহ ও শক্তি সুদীঘকাল তঁহার হৃদয়ে সুপ্ত ছিল, এ কথাও সহসা কেহ বিশ্বাস করিতেন না । জলধর বাবুর রচনা দীর্ঘকাল হইতে বঙ্গীয় পাঠক-সমাজের সুপরিচিত, সুতরাং নুতন করিয়া তাহার রচনাভঙ্গির বিশেষত্ব ও বৈচিত্ৰ্য নির্দেশ BDBDD BBDDD BDD BB D S yuuBBSDDBDD Di BDBDuBB BDBDBS সমালোচকগণ র্তাহার রচনায় অনেক দোষ দেখাইতে পরিবেন ; কিন্তু র্তাহার ভাষা যে স্বচ্ছ, সরল, আড়ম্বর-বৰ্জিত, সুমিষ্ট ও হৃদয়স্পর্শী, ইহা তঁহারাও অস্বীকার করিতে পরিবেন না । চরিত্রের পবিত্ৰতা, আন্তরিকতা, সেবাপরায়ণতা ও শুদ্ধবুদ্ধি মানব-জীবনের অলঙ্কার,-জলপর বাবুর যে কোনও রচনার স্বচ্ছন্দৰ্পণে মানব-চরিত্রের এই সকল সদগুণ প্ৰতিফলিত দেখা যায়। আমার যতদূর স্মরণ হয়-অনাবশ্যক কৌতুহল সৃষ্টির BBODBBY DB DBDBBOLD BBD YBDBD DBDDBBDKD DBD DDDS এবং তিনি যখনই যাহা লিখিয়াছেন, তাহাতে উপদেষ্টার ন্যায় কৰ্ত্তব্যনীতির পথ নির্দেশ করেন নাই, বিনীত শিষ্য ও ভাবগ্ৰাহী সেবকের ম্যায় তত্ত্ব-জিজ্ঞাসু হইয়াই অনেক গুরুতর সমস্তার সমাধান করিয়াছেন ; এ কালে, অহমিকার এই আস্ফালনের দিনে, যে ভাবে তিনি “বার হাত শশার তের হাত বিচি” দেখাইয়াছেন, সকলের নিকট কাহা প্ৰত্যাশা का बाबु कि मा गठनश् । যাহা উক, জলধর বাবু এই বৃদ্ধ বয়সে ছেলেদের জন্য কেন “কিশোর”
