পাতা:কিশোর - জলধর সেন.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিশোর Nius চলিয়া গিয়াছে। মিয়াজান আসিয়া প্ৰথমে তাহার ‘মণিধনকে দেখিতে পায় নাই ; সে বাজনাই শুনিতেছিল। হঠাৎ একটা পাঠার আর্তস্বর তাহার কাণে গেল। সে স্বর মিয়াজানের পরিচিত, সে আকুল দৃষ্টিতে চাহিয়া দেখিতে পাইল, তাহারই মণিধন সিক্তদেহে, সিন্দুর-চচ্চিত হইয়া দাড়াইয়া কঁাপিতেছে। পাঠাটা মিয়াজনকে দেখিয়াই চীৎকার করিয়া উঠিয়াছিল, এবং সেই স্বরই মিয়াজানের কৰ্ণে প্ৰবিষ্ট হইয়াছিল । মিয়াজান এক লম্ফে তাহার মণিধানের নিকট যাইয় তাহাকে কোলের মধ্যে টানিয়া লাইল । বিপৎকালে পক্ষীমাতা যেমন করিয়া তাহার বিপন্ন শাবকটীকে বুকের মধ্যে চাপিয়া ধরে, মিয়াজান তাহার মণিধানকে তেমনই করিয়া বুকে লইয়া বসিল । চারিদিক হইতে লোকজন ছুটিয়া আসিল। বলির ছাগ মুসলমানে স্পর্শ করিয়া ফেলিল ! একজন ভৃত্য মিয়াজানকে মারিতে গেল। গোলমাল শুনিয়া চাটুয্যে মহাশয় সেই স্থানে উপস্থিত হইলেন । তিনি দেখলেন, মিয়াজন পাঠাকে বুকের মধ্যে জড়াইয়া ধরিয়া বসিয়া রহিয়াছে। চাটুয্যে মহাশয়কে দেখিয়া মিয়াজন কাতর নয়নে তঁহার দিকে চাহিল। বৃদ্ধ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় এমন काङद्र नग्नन्, ७यभन भिनठि-छद्रा कझन्१ जूष्टि कथन 6नcथन > *