কুন্তলীন পুরস্কার। אף SLAeAMAeEASiLMMAeLSLqq ASALLAMASASLLMALqLLMASLMqALALLSLLLAAA AESiSLMLMM MALSLeM AA LASAAAqSS LASLLAeqMqLALASSSA AAAASiMMAMSSASAeqAASLMMSAALqS SAeSeLASAeASAAAASSLLSLLSLSAkSeALSAMeSASAqLSSASSASSLLLLLLSS LkLSLSeSLSA AAA S S এ দিকে আর সময় নাই, তঁহার আগের সাক্ষী অনেকক্ষণ সাক্ষীর’কাটরা’ হইতে নামিয়া গিয়াছে, অগত্যা তিনি হ্যাট মাথায় দিয়াই সাক্ষীর কাটরায় উঠিলেন দেখিয়া অনেকে পূর্ণ বিস্ময়ে তাহার দিকে চাহিল, কারণ হ্যাট মাথায় দিয়া কোন সাহেব বা বাঙ্গালীকে সাক্ষী দিতে আর কখনও তাহার দেখে নাই। জজ সাহেবট কিছু অতিরিক্ত রেখা, সাক্ষীরা তঁহার হস্তে নিগ্ৰহ ভোগ করে বলিয়া একটি জনরব ছিল । জজ সাহেব ডাক্তারের মাথায় হ্যাট দেখিয়া তৎপ্ৰতি দুই একবার তীক্ষা কটাক্ষপাত করিলেন, কিন্তু ডাক্তারকে যখন হ্যাট অপসারণ বিষয়ে সম্পূর্ণ উদাসীন দেখিলেন, তখন গম্ভীর স্বরে বলিলেন, “আদালত গৃহে মাথায় চ্যাট রাখা নিয়ম বিরুদ্ধ এ কথা। একজন শিক্ষিত সাক্ষীকে স্মরণ করাইয়া দেওয়া লজ্জাজনক ।” ডাক্তারের গলদঘৰ্ম্ম হইতেছে, তিনি বুকের পকেট হইতে রুমাল বাহির করিয়া ললাটের ঘৰ্ম্ম অপসারণ করিয়া বলিলেন, “মহাশয়, আমি ইচ্ছা করিয়া মাথায় হ্যাট রাখি নাই, আমার-” সাহেব-“আপনার ইচ্ছাতেই হোক আর অনিচ্ছাতেই হোক কোটে আপনার মস্তক উন্মুক্ত করিত্বে হইবে, ভারতেশ্বরীর বিচারাসনের প্রতি অসম্মান প্ৰকাশ করিবার আপনার অধিকার নাই।” ডাক্তার-“আমার ইচ্ছা বা অনিচ্ছা-” সাহেব। এবার গর্জন করিয়া উঠিলেন, বলিলেন, “আপনার ইচ্ছা বা অনিচ্ছার কথা কোর্টের জানিবার কোন আবশ্যক নাই, আপনি এই মুহুর্তে হ্যাট খুলিবেন কি না ?”
