পঞ্চম দৃশ্য। ] কুরুক্ষেত্রে শ্ৰীকৃষ্ণ So কৃষ্ণ । প্ৰলাপ ব’কনা ধনঞ্জয়-দেখতে পাচ্ছিনা ঘোড়াগুলো ধুকছে! ন-দাড়াও আমি জল খুজি । অর্জন। সখী ! তুমি কি অন্ধ-ঐ ত একটা সরোবর রয়েছে। কৃষ্ণ । কই কই সখা ! অর্জন। আমার কাছে ঠিকে যাবার ভয়েও চক্ষের পালটে একটা সৃষ্টি ক’রে ফেললে না ! কৃষ্ণ । জীবগুলো পিপাসায় ছটফট ক’বুছে-আর তুমিঅৰ্জ্জুন। তবে উপায় করি।--রাগি ক’রনা সখী-দাড়াও, তোমাব জন্য একটা সরোবর। নিৰ্ম্মাণ করি । ( ধনুৰ্ব্বাণ উত্তোলন ) কৃষ্ণ । গৰ্ব্ব ক’ৱনা-কৰ্ম্মে ব্যাঘাত দিওনা ধনঞ্জয় ! অৰ্জ্জুন ! গৰ্ব্ব ক'ব্লুবনা-এই দেখ, যদি পারি— কৃষ্ণ । যদি পার-আর যদি না পারি ? অৰ্জ্জুন। যদি না পারি-তোমার নামে কলঙ্ক প’ড়বে। द्रुक्७ || श्वः फूट् शून्द्र ** ऊ ! অর্জন। বসুন্ধরা ! মা আমার ! যে ইঙ্গিতে বুক চিরে বিশ্ববাসীকে রত্নের আগার দেখাও মা-অভিসম্পাতের তপ্ত প্ৰস্ৰবণ বাতাসের গায়ে ছড়িয়ে দাও-যে ইঙ্গিতে একটা বিরাট সাম্রাজ্য বুকের উপর ধ’রে তার অভিষেক কর-একটা উদ্ধত আহবানকে হতাদরে বুক থেকে ঠেলে ফেলে দাও-এও সেই ইঙ্গিত ( বাণ নিক্ষেপ, সহসা সরোবর নিৰ্ম্মিত হইল ) কৃষ্ণ। সাধু সাধু ধনঞ্জয় ! কিন্তু হংস, কারওব, চক্ৰবাক কই ? মৎস্য, কুৰ্ম্ম, সহস্ৰ বিকশিত কমল ? এমন নিজীব ক’রে গ’ড়লে কেন ভাই । অর্জন। প্ৰাণ-প্ৰতিষ্ঠার ভার তোমার উপর-হে সৃষ্টির স্বামীত্ৰৈলোক্যের অলঙ্কার-সে। অলঙ্কার তুমিই দাও
