পাতা:কুৎসিত হংসশাবক ও খর্ব্বকায়ার বিবরণ.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( రి: ) লকাইল। অতিশয় আছাদিত, কি কুরিবে অনুমান করিয়া তাহার কিছুই স্থির করিতে পারিল না । সে মনে মনে বড় সুখী হইল বটে, কিন্তু অভিমানুে মত্ত হইয়। অহঙ্কার করিল না, বরং লজ্জাত্তে আধোবদন হইয় অতিশয় মন্ত্রশীল হইল, কেনন। সচ্চরিত্র জীব সকল পর প্রশংসা শুনিয়া কখনই অহঙ্কারী হয় মা । অহা পুৰ্ব্বে অন্যান্য জন্তু সকলে তাঁহাকে ভাড়ন করিয়া কি পৰ্য্যন্ত দুঃখ দিয়াছে, এক্ষণে এক একবার তাহ স্মরণ করিয়া সে অতিশয় ঃখিত হইল, কিন্তু পরক্ষণে যখন শুনিতে পাইল বালকের তাহাকে সৰ্ব্ব পক্ষীর শ্রেষ্ঠ পক্ষী বলিয় তাহার, সৌন্দর্যের প্রশংসা করিম্ভে • ছে তখন সে দুঃখ আর তাহার মনোমধ্যে রছিল না, জল বুদবুদের ন্যায় যেন ভঁহি একেবারে বিল প্ত হইয়া গেল । অপর খালের তীরস্থিত তাম্র ব্লক্ষ সকলও আপনাদিগের প্রকাগু প্রকাণ্ড শাখা গুলান জল পৰ্য্যস্ত নোয়াইয়া ভাহাকে নমস্কার করিল । স্থৰ্য্য দেবের কিরণে তখন বড় একটা প্রখরতা ছিল না, বায়ু সুশীতল, এবং মন্দ মন্দ ৰহন হইতে ছিল । হংস শাবকের হৃদয় কমল যেন প্রফুটিত হইয়া মহীযান হর্ষ প্রকাশ করিল, ইহান্তে সে আপনার লম্বা -গলাটি বিস্তারিত করিয়া পখি, কটকাইতে বাঁটুকাইতে উচ্চৈঃস্বরে চীৎকার করত কহিতে লাগিল, যৎকালে আমি অতি কদাকার রূপে গণ্য হইয়। পাতিহাস দিগের সহিত কালযাপন করিভেছিলাম, তৎকালে আমার দুঃখের আর পরি