পাতা:কুৎসিত হংসশাবক ও খর্ব্বকায়ার বিবরণ.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ફર ) ইষ্টয়াছে, কত শত ক্ষুদ্র পক্ষী তাহাতে আসিয়। অথঃ斋 শস্য কণা সকল ভোজন করত আপনাদিগের পরমসুন্দর পুচ্ছ তুলিয়া নৃত্য করতে থাকে, আহ ! এই সময়ে পল্লীগ্রামে ভ্ৰমণ কর। কেমন মুখজনক হয় । চারিদিকে গ্রাম এবং মধ্যস্থলে শস্যক্ষেত্র, এজনা মাঠে থাকিলে ঐ গ্রামের প্রান্তস্থিত বৃক্ষ সকলকে ষেন অরণ্য বোধ হয়। প্রাতঃকালে তথায় গমন করিয়। এক দিন ঐ রূপ আনন্দ সম্ভোগ করিলে ইচ্ছা হয়, যেন নিত্য নিত্য আসিয়! এই রূপ নিৰ্ম্মল প্রাকৃতিক মুখাস্বাদন করত আপনাদিগের চিত্ত প্রফুল্প করি । - একদা একপল্লীগ্রামে কেন কৃষকের বটি ছিল, ঐ বার্টীর চতুর্দিকে খাল, ব্ৰক্ষাদি দ্বারা তাহার বাসস্থানটা আবদ্ধছিল না, এজন্য অনায়াসে সুৰ্য্যের কিরণঐবাদীর চতুর্দিকে আসিত। কৃষকের ঘরের চতুর্দিক পরিস্কার রাখেন, ইহাতে তাহার কুটার অবধি খাল স্তিত জল পর্যন্ত বিস্তর কচুগাছ জন্মিয়াছিল । জলের সন্নিহিত মৃত্তিক প্রায় অত্যন্ত তেজস্বিনী হয়, একারণ ঐ কচুগাছ সকল বুদ্ধি পাইয়। এমনি দীর্ঘ, এবং উহীর পত্র সকল এমনি প্রশস্ত হইয়াছিল,যে তিনবৎসর বয়স্ক বালকেরা উহার মধ্যে দণ্ডায়মান হইয়া থাকিলেও গাছের পাতা সকল মাথায় লাগিভ না । পাতা°র পাতায় যোড়া লাগিয়। ঐকছুবন এমনি আকীর্ণ ছিল যে দেখিলেই একটি গভীর জঙ্গলের ন্যায় বোধ হইত। ঐ নিৰ্জ্জন স্থানেই একটি হংসীর বাসা, সেভথায় ৰসিয়া আপনার ডিম্বে তা দিতেছিল । আহার বিহার ত্যাগ