পাতা:কৃষিদর্পণ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कुबिर्म*१ ।। ১৮৩ ঐ জল নলের ভিতর দিয়া যখন মহাবেগে আসিতে থাকিবে তখন মুখনল যে রূপ হইবে সেই প্রকারে জল নলমুখ দ্বারা উৰ্দ্ধগামী হইবে। যদি জলের বেগ অধিক করিতে হয় তবে ঐ মুখনলের সন্ধিস্থলে এক লৌহ নিৰ্ম্মিত ছিপি দৃঢ়ৰূপে বন্ধ করিয়া জলের বহির্গমন ৰুদ্ধ করিবে । পরে যখন বোধ হইবে যে জল ঐ স্থলে অসিয়া বল প্রকাশ করিতেছে তখন ঐ ছিপি খুলিয়া দিলে সেই জল এমত বেগবৎ হইবে যে নলের মুখে এক গোলা কিম্বা ক্ষুদ্র পুতুল রাখিলে তাঁহা তিন চারি হস্ত উৰ্দ্ধে উঠিতে থাকিবে এবং ছিপিন্ধারণ এবং জল কিঞ্চিৎ ৱদ্ধ করিলেই পুনশ্চ সেই গোলা কিম্বা পুতুল নলের মুখে নামিয়া আসিবে । এই রূপে ঐ ছিপি ক্রমশঃ বন্ধ ও মুক্ত করিলে ঐ পুতুল কিম্বা গোলা নাচিতে থাকিবে । রাস্ত। উদ্যানে গমনাগমন করিবার নিমিত্ত রাস্ত করা অতি অবশ্যক । ইহা উদ্যানের এক প্রধান অঙ্গ, কারণ রাস্তা ব্যতীত কখনই উদ্যান করা হইতে পারে না'। সেই রাস্তা কি প্রণয়ীতে করিতে হুইৰে ও দীর্থে, প্রস্থে, সংখ্যাতে কত হইবে, তাহার বিশেষ বিধি কিছুই নাই ; সাধারণ বিধি এই মাত্র ।