কৃষি দর্পণ । さ.3 লম্বন করিলেই উৎকৃষ্ট পরিপুঞ্জ বীজ অবশ্যই প্রাপ্ত হওয়া যাইবে । ষে যে জাতীয় চরাতে যে ৰূপ ফল জন্মে, যদি তাহতে তদপেক্ষা উৎকৃষ্ট ফল করিবার বাসন হয় তবে তাহাদিগের ফুল. উৎপন্ন হইবার পূৰ্ব্বে সেই সকল চারা ‘তেজস্কর সারময় মৃত্তিকায় দুই বৎসর পর্য্যন্ত প্রোথিত রাখিবে এবং তদবস্থায় ফুল ও ফল হইতে দিবে না, ফুল ফল জন্মিলে চার তেজোহীন হইতে পারে, চণর তেজস্বী হইলে পর ইহার ফলজাত বীজ অতি উত্তম হয় । কোন নুতন প্রকার চারা উৎপাদন করিতে হইলে প্রাগুক্ত প্রকরণ অবলম্বন করিবার অবশ্যক নাই কেননা ভদ্ভিন্ন আর একটা স্থকৌশল আছে যদ্বারা অত্যুস্তম ৰূপে ঐ কাৰ্য্য সমাধা হইতে পারে ও সুগন্ধি পুঙ্গচারা এবং নানা জাতীয় মুস্বাদু ফল তরু উৎপন্ন হইতে পারে। যাহারা বন্যাবস্থায় এতাদৃশ ছিলনা সেই ডেলিয়া ও ভরবিন পুষ্প এই নিমুলিখিত কৌশল অবলম্বনেই এৰূপ নানা বর্ণবিশিষ্ট্র ও মনোহর হইয়াছে, এবংগোলাপফুল পুৰ্ব্বে অন্য এক প্রকার পঞ্চদল বিশিষ্ট্র ও কেশরে পরিপুরিত ছিল। কিন্তু উহাজারজাত করাতে নানা রূপে পরিণত হইয়াছে ও কৃষিকার্য্যের কৌশলে কেশর সকল পরিবৰ্ত্তিত হইয়া বহুদলবিশিষ্ট হইয়াছে । এই কৌশল অবলম্বন করিয়া ষে চারা উৎপন্ন হয়,
