পাতা:কৃষিদর্পণ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*/? হইয়। সামান" অর্থের জন্য দাসত্ব স্বীকার করিয়ছি । কি আশ্চৰ্য্য ! ঐ কথার পোষকতার জন্য এক জন সংস্কৃত গ্রন্থকার এই নিম্ন লিখিত বচনে তাহার অভিপ্রায় বক্ত করিয়া গিয়াছেন “বাণিজ্যে বসতে লক্ষী স্তদদ্ধং কুমিকৰ্ম্মণি। তদদ্ধং রাজ-সেবায়াং ভিক্ষায়াং নৈৰ নৈৱ চ |" আমির। সেই সুমহান কৃষিকাৰ্য্য সামান্য নিৰ্ব্বোস ব্যক্তিদিগের হস্তে সমৰ্পণ করিয়াছি। এই সকল কৃষক নিজ বুদ্ধিকৌশলে কোন কাৰ্য্য করিতে পারে না, মাঙ্গ পূৰ্ব্বাপর প্রচলিত আছে তাহাই করিয়া থাকে । এই দেশে অদ্যপি কৃষিকার্যে পেযোগী কোন পুস্তক প্রচলিত হয় নাই । পরাশরের রুত সে পুস্তক প্রচলিত আছে, তাহাতেও কিছু বিশেয কৌশল দেখিতে পাওয়া যায় না । সুতরাং আমাদিগের দেশের কৃষিকার্য যে রূপ চীনাবস্থায় পতিত রহিয়াছে, ভদ্রলোকদিগের মনোযোগ ব্যতীত কখনই তাঙ্গর উন্নতি হইতৃে পারে না। ভদ্রলোকদিগের মধ্যে পরিগণিত, আমি এক ব্যক্তিই সেই কার্য নিযুক্ত হইয়াছি। আমার সামান্য বুদ্ধিকৌশলে উন্নতি সাধনের পক্ষে যে সকল "উপায় উদ্ভাবিত হইয়াছে, তাহা পুস্তকাকারে fলখিয়া ভদ্র সমাজে আপণ করিতেছি । এ ক্ষণে তাম্মদেশীয় মহোদয়গণ মণ্ডপ্রদর্শিত পথের অনুগামী চইলে আমার অকিঞ্চন সিদ্ধ হইত্ত্বে পারে। কিন্তু এই বিষয়ে তামি কতদূর কৃতকার্য হইব, তাহ বলিতে পারি না, কৃষিবিদ্যা সমুদ্র বিশেষ, ইহাতে অন্যান্য