পাতা:কৃষিদর্পণ - প্রথম ভাগ.pdf/১১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ङ्कश्मिी l $eò ক্ষত্ত্বে। তাহীতে সময় পাইলে তদবস্থ শাখা হইতেই পুষ্প, কল উৎপন্ন হইতে থাকে। কিন্তু শাখা ভাদৃশ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইতে পারে না। যখন ঐ পরিপকু রস চারায় প্রত্যাগত হইয়। মুলে সংযুক্ত হয় তখন চারাও শাখ বাড়িতে থাকে। যাহাকে বাড়াইভে হইবে তাহার উক্তরূপ কলম কর। অমুচিত। এই সকল বিবেচনা করিয়। সকলে বৃক্ষের হাঁস ও বৃদ্ধির কারণ উপায় করিতে যত্নবান হইবে । •যদি কোন কারণ বশতঃ কোন ব্লক্ষের ফল হইতেছে না দেখা যায় তৰে তাহার শাখা কিম্ব চক্ষু লইয়া গুৎ সজাউীয় চারার সহিত কলম করিলে অবশ্য কল হইবে । ইহাক্তে বিশেষ এই যে ঐ ফল মুল বৃক্ষে হইলে আকারে ৰেরূপ হইভ ইহাতে ও সেইরূপ হইবে কেবল বীজ অক্তি ক্ষুদ্র হইবে । - বিদেশীয় এমন কতকগুলি উদ্ভিজ্জ আছে যাহ। এদেশে মানিয়। রোপণ করিলে আপাততঃ কিছুদিন জীৰিক্ত থাকিয়। পরে ক্রমশঃ শুস্ক হইয়া মরিয়া ষায় । একারণ এদেশীয় উৎসজাতীয় চারার সহিত কলম করিলে,তাহ। চারার রস প্রাপ্ত হইয়া তত্ত্ব ল্য জীবন শক্তি পাইয়। থাকে। কিন্তু লবঙ্গগাছ উক্তরূপেও রক্ষিত হওয়া সুক্ষ- :ঠিন বস্ত্ররাই গোলাপ প্রভৃতি কতকগুলি উদ্ভিজ্জের । বীজ আনিয়া এদেশে পুতিলে তাহতে চার কখুন উৎপন্ন, হয়না ভগ্নিমিত্ত এদেশীয় তৎ সজাতীয় অন্য চারার সহিতৃ তাহার কলম করিবে ।