পাতা:কৃষিদর্পণ - প্রথম ভাগ.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సీa কৃধিদপণ । চার উত্পন্ন করিৰার বিধি উক্ত হইল। কিন্তু কতিপয় উৰ্দুভিজ হইতে পূৰ্ব্বোক্ত কলম দ্বার চার উত্পন্ন হইতে পারে না, এই নিমিত্ত তাহদের যোড়কলম কর। কৰ্ত্তব্য। যোড়কলম করতে হইলে অগ্রে মৃত্তিকাপুর্ণ গামলায় এক বীজ পুতিৰে । ঐ বীজ হইতে চার উত্পন্ন হইয়। উত্তম পরিপুষ্ট হইলে তজ্জাতীয় বৃক্ষের যে শাখার সহিত যুড়িভে হইবে, ঐ গামল তাহার নিকটে বসাইবে । কিন্তু চার এবং শাখার স্থূলত সমান হওয়া আবশ্যক। রীরচ প্রকাও স্বক্ষ ও শাখা স্থূল হইলে যদিও মিলিত হইতে পারে, তথাপি মিলনানন্তর শাখার মুলদেশ কাটিলে চার স্বক্ষ প্রকাণ্ড দ্বারা যে রস আকর্ষণ করবে, ভদ্বার স্কুল শাখ পুষ্ট হইতে ন পারিয়া অনায়াসে বিনষ্ট হইবে । পরে যে অংশে উভয়কে যুড়িতে হইবে, সেই অংশ সমান পরিমাণে মাপিয়া অনুন চারি অঙ্গুলি দীঘে কিঞ্চিৎ কাষ্ঠ সহিত ছাল তুলিয়। এমত পরিষ্কার করিবে যে, যুড়িলে তাহার মধ্যে কিছুমাত্র ফাক না থাকে। এবং স্থম্ম রজ দ্বার। বন্ধনপুৰ্ব্বক ছয় সাত মাস তদৰস্থায় রাখিবে। অনন্তর যদি উভয়ে উত্তমরূপ যুড়িয় থাকে,তৰে বোড়ের নিম্ন ভাগে শাখা ছেদ করিয়া ও উপরিভাগে চারার মস্তক কটিয়া ফেলিবে । এইরূপ কলমকে যোড়কলম কহে । চর। এবং শাখ ভিন্ন জাতীয় হইলে যোড়কলম হইতে পারে মা, কিন্তু সপেট বৃক্ষের শাখা মেীফলের ঢারার দৃহিত