পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাব্য-সমালোচনা RVO এ আলিপনা-মুক্তাহার বক্ষের উপর শোভা পাইবে-গৃহাঙ্গনে নহে ; এ মৃন্ময় ঘটা নহে, আমার স্তনযুগ মঙ্গলঘট স্বরূপ হইবে ; এবং এ আশ্রপল্লব গাছের সপত্র শাখা নহে, ইহা বঁধুর করা-কিশলয়। মেঘ স্থির হইয়া দাড়াইয়া রহিল ; তখন অতি কাতরভাবে রাখা গাইলেন

  • कि डांदिcम भcन, द्धिांव \gथicन,

একবার এসহে নিকুঞ্জ কাননে কর পদার্পণ, একবার আসিয়া সমক্ষে, দেখিলে স্বচক্ষে, জানবে কত দুঃখে রক্ষে করেছি। জীবন।” DD S DDDD SS DD LBS BBDS sDBYD sSSDTBD নহে,-তুমি “যোগীর আরাধ্য ধন”-চণ্ডীদাস লিখিয়াছেন, “গোপ গোয়ালিনী হাম অতি দীনা-না জানি ভজন পূজন।” এখানে কৃষ্ণকমলের রাধার গর্ব বিরহে টুটিয়া গিয়াছে, তিনি করজোড়ে বলিতেছেন, “বঁধু আমার মত তোমার অনেক রমণী cडांभांद्म भड आभांब डूनि \goभवि যেমন দিনমণির কতই কমলিনী কমলিনীগণের সেই একই দিনমণি ।” এই কথাগুলি একটা উদ্ভট শ্লোকের অনুবাদ ; কিন্তু কৃষ্ণ-কমল যখন সংস্কৃতের ভাবানুবাদ দেন, তখন তাহাতে আর অনুবাদের গন্ধ থাকে না, তাহার হৃদয়ে সেই কথাগুলি পৌঁছিয়া তাহা একবারে बांढणांडलांब झुझे खग्र@श् बद्ध । তারপর বলিতেছেন, “এক পলক যাকে না দেখে থাকতে পারতে না, তাকে এতদিন ছেড়ে আছ কেমন করে”-এই বলিয়াই ভৎসনার সুরটি আমনই বদলাইয়া ফেলিতেছেন- “এখন গত কথার আর নাই