পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r-Rita V) “সতীপতি শিবের মত হয়ে বঁধু উনমত। বহিয়া বা ফিয়ে বনে বনে তাই মনে ভাবি গো 6य अथ 5ननांcिd कड डच दांनेि भcन সে অঙ্গে ভার সহিবে কেমনে ?” রাধিকার চোখের অঞ্জনের কথা ত অনেক কবিই লিখিয়াছেন; বিদ্যাপতির “সুন্দর বদন চারু, অরুণ লোচন, কাজরে রঞ্জিত ভেলা” প্রভৃতি অনেক পদেই চোখের কাজল ও অর্জনের কথা আছে-এই বর্ণনায় স্থানে স্থানে বেশ কবিত্ব ফুটিয়াছে। কেহ লিখিয়াছেন, তোমার কটাক্ষ তো এমনই অমোঘ, তাতে আবার কাজল মাখানো কেন ? শার তো এমনই কালস্বরূপ, তাতে আবার কালকূট দেওয়া কেন ? কিন্তু রাধার চোখের অজনের কথা বলিতে যাইয়া কৃষ্ণ-কমল দুটি কথা লিখিয়াছেন, “এই অঞ্জনের রেখা অন্য কিছু নহে-উহা কৃষ্ণঅনুরাগের চিহ্ন।” of q e C fès ७ ८ इं) स्त्रकारब्रांtशंद्ध त्रिज्ञ बलि जांभांछ अशन ह'ड ( তবে) নয়ন জলে ধুয়ে যেত।” এইরূপ প্ৰতিপদেই কৃষ্ণকমলের নিজস্ব একটা সুর আছে-তাহো যেন (FK$可配可(可百l一丐不夺中日 চন্দ্ৰা রাখার প্রতিদ্বন্দৰী, এজন্য ভাল সময় রাধিকাকে প্রীতির চক্ষে দেখেন নাই, এখন মুছি তাকে দেখিয়া স্তন্ধ বিস্ময়ে বলিলেন :-