পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ryttribat () রাখে )। উপরে যে সকল উদাহরণ দেওয়া গেল, তাহা হইতে ঢের বেশী উদাহরণ কৃষ্ণকমলের পুস্তকেই আপনারা পাইবেন,-গোবিন্দ অধিকারীর “হাটে বিকোয় নাক অন্য সুতো, বিনে তঁাতি নন্দের সুতে।” এই প্রসঙ্গে মনে পড়িতেছে। এক “সর’ শব্দের কত অর্থ তাহ ২৭ নং উদাহরণে দেখিবেন, যখন অতি ক্ষিপ্ৰভাবে কথা বলিবার দরকার তখন কটমট কথায় বাঙ্গালী মেয়েরা পশ্চাৎপদ নহেন,- তাহা “খচ মচ’ হইলেও আমাদের ভাষার অসামান্য শক্তি প্ৰমাণ করে, যথা রাই উন্মদিনীতে ঃ

    • शठे९ अग्निश् छ्

Qጥማ] fሻCጃ °iCq ማiርስ9 বাটে বাটে বাটপাড়ি করিয়া পলায় ক’রে কত সাটিবাটি, বেড়াইত বাটী বাটী कडि डीप भी, সবে মিলে মালাসাটি আঁটি সাটি দ্রুত হাটি চল না ত্বরায়।” চলিত কথার উপর কবির কতটা অধিকার ছিল, তাহা এই ভাবের পদগুলি দেখিলেই পাঠকগণ বুঝিতে পরিবেন। আমাদের কথিত ভাষার এই জোর বাঙ্গালী মেয়েদের ছড়াগুলি আলোচনা করিলেও বিশেষভাবে দেখা যাইবে, ( বঙ্গভাষা ও সাহিত্য ৪র্থ সংস্করণ দেখুন), শব্দ ও শব্দাংশগুলি ভাল করিয়া লক্ষ্য করিলে বুঝা যাইবে যে এ সকলের পুষ্টি অন্দর মহলেই বেশী হইয়াছে। কৃষ্ণকমলপ্ৰমুখ কবিগণ এই যে আমাদের চালিত ভাষার নানারূপ ভঙ্গী, অর্থের বৈচিত্র্য ও ২ অনুপ্রাস মিলাইবার আশ্চৰ্য্য সুযোগ দেখাইয়াছেন, অতি দুঃখের বিষয় বাজলার অভিধান সঙ্কলনকারীরা