শিঙ্গারবটের বাড়ীর নিকটেই ছিল, নিত্যানন্দ-বংশীয় প্রভুপাদদের আশ্রম। তখন ঐ বংশোদ্ভূত পূৰ্ণানন্দনামক এক পণ্ডিত ভক্তি-বাদের বিরোধী ছিলেন। কথিত আছে, মুরলীধর তাহার সহিত তর্ক করিয়া র্তাহাকে জ্ঞান-বাদ হইতে ভক্তির পথে প্ৰবৰ্ত্তিত করেন। তদবধি মুরলীধরের নাম বৃন্দাবনবাসী ভক্তমণ্ডলীর মধ্যে বিশেষভাবে প্রচারিত হয়। এই সময় চিরবিশ্বস্ত ভক্ত রামদিয়াবাসী কুণ্ডুদের অর্থসাহায্যে কৃষ্ণকমলের পূর্বপুরুষ কানাই ঠাকুরের স্মৃতিরক্ষার জন্য বৃন্দাবনে একখণ্ড ভূমি ক্রীত হইয়াছিল, এবং তথায় মুরলীধর এক মন্দির। নিৰ্ম্মাণ করিয়া “প্ৰাণবল্লভ” নামক বিগ্রহের স্থাপন করেন। এই নবনিৰ্ম্মিত কুঞ্জ-বাটতে মুরলীধর উঠিয়া গিয়া কিছুকাল বাস করিয়াছিলেন। আট বৎসর বয়সে কৃষ্ণকমল বৃন্দাবনে গিয়াছিলেন, বার বৎসর বয়সে তিনি ভজনঘাটে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিয়া যমুনাদেবীর পদবন্দনা করিলেন। এই চার বৎসর কাল তিনি পিতার নিকট বিশেষভাবে সংস্কৃত শিক্ষা করিয়াছিলেন, তাহা ছাড়া পারগজির নিযুক্ত সংগীতজ্ঞ BBBBB BDD DDDBD T DDBB DDBDS বিদ্যায় বিশেষ পারদর্শী হইয়াছিলেন। তিনি বার বৎসর বয়সে ভাজনঘাটে জগদ্ধাত্রী পূজার উপলক্ষে ঢোল-বাদক ও শানাইওয়ালার তালভঙ্গ আবিষ্কার করিয়া শ্রোতৃবৰ্গকে চমৎকৃত করিয়া দিয়াছিলেন। সেই সভামধ্যে একটা প্ৰশংসার ঢেউ খেলিয়া গিয়াছিল এবং বালকের জ্ঞাতি স্বরূপলাল গোস্বামী অতিশয় গৌরবের সহিত কৃষ্ণকমলকে আলিঙ্গন করিয়া মুখ চুম্বন করিয়াছিলেন। LLLLLL S SgDDBD DBDBDBDS DDB DS g DD BBDBD DDBDDK অনুরূপ এবং একটি বিশেষ আশ্চৰ্য্য ঘটনা। কৃষ্ণকমল সাংঘাতিক পীড়ায় শয্যায় পড়িয়াছিলেন,-তিনি তখন র্তাহার পিতার সহিত গৃহে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন
