ዓ\» তৈত্তিরয়োপনিধা। লোক বিস্তু উৎপন্ন হইলে পর, বিদ্যার পরিপাক বা পরিপক্কতা দশায় কষ্মাg. ষ্ঠানের কোনই প্রয়োজন দেখিতে পান না ; সুতরাং তাহার পক্ষে কৰ্ম্ম হইতে নিবৃত্ত হওয়াই সস্তপ | এই কথার সমর্থক শ্রুতিবাক্যও দেখিতে পাওয়া যায । যথা – যাঞ্জবন্ধ্য ঋষি তাহার পত্নীকে বলিতেছেন- } ‘অরে মৈত্রেয়ি, আমি এই গৃহস্থাশ্রম হইতে প্ৰব্ৰঞ্জা করিতে ইচ্ছা করিতেছি ইত্যাদি ॥৯ ভাল,কৰ্ম্মানুষ্ঠানের দিকেই যখন শ্রীতির যত্বাধিক্য দেখিতে পাওয়া যায়,তখন এ কথা ত যুক্তিসঙ্গত হয় না ; অর্থাৎ প্রথমতঃ অগ্নিহোত্ৰাদি কৰ্ম্ম প্রতিপাদনে এতির সমধিক স্বত্ব বা আগ্রহ রহিয়াছে ; অথচ সেই অগ্নিহোত্ৰাদি কৰ্ম্ম সমূহ বহুতর সাধনসাধ্য ; সুতরাং কৰ্ম্মানুষ্ঠানে লোকের ক্লেশ-বাঞ্ছল্যও রহিয়াছে, এবং BBB BBBB BBBS BBBS B BBmmmmB BB BBB BB BBBB KBBS BDS গার্হস্থ্যtশ্রমেও সে সকল কৰ্ম্মের অনুষ্ঠানে সমানাধিকার রহিয়াছে, এই সমুদয় কারণে এবং অন্তষ্ঠি আশ্রমের জন্য স্বতন্ত্র সাধনেরও অপেক্ষ থাকায়, গার্হস্থ্যের সঙ্গে অপর আশ্রমগুলির তুল্যবং নির্দেশ করা যুক্তিসঙ্গত হয় না । না, একথা বলিতে পারা যায় না ; কেন না, জন্ম স্তরকৃত অনুগ্রহই ইহার কারণ । পূৰ্ব্বে যে, বলা হইয়াছে।--কৰ্ম্ম-প্রতিপাদনেই শ্রুতির যত্বাধিক্য ইত্যাদি ; ইহ দোষাবহ নহে ; যেহেতু জন্মান্তরকৃত অগ্নিহোত্রাদি কৰ্ম্ম এবং ব্রহ্মচৰ্য্যাদি নিয়মও বিদ্যাসমুৎপাদনের অঙ্গু গ্ৰাহক হইয়া থাকে, যাহার দপণ কোন কোন লোককে জন্মাবধিই বিরক্ত (বৈরাগ্যসম্পন্ন) দেখিতে পাওয়া যায় ; কোন কোন লোককে আবার কৰ্ম্মেতে নিরত বৈরাগবিহীন এবং বিপ্তাবিদ্বেষীও দেখিতে পাওয়া যায় । অতএব জন্মগুরকৃত সংস্কারের বলে যাহারা বিরক্ত ( বৈরাগ্যশালী ), তাহীদের পক্ষে আশ্রমান্তর ( গার্হস্থ ভিন্ন আশ্রম ) স্বীকারই ঈঙ্গিত হয় । কৰ্ম্মফলের বteল্যও অপর কারণ ; পুঞ্জ, স্বর্গ ও ব্রহ্মণ্য ে৩s': প্রাপ্তি প্রভূতি BBBB BBBBB BBBS BBBBBS BBBB BBBBB BBBB BBBS হইয়া থাকে ; এই কারণেও এগ্নিমিত্ত কৰ্ম্মবিষয়ে শ্রীতির সমধিক যত্ন হওয়৷ সঙ্গত ; কেন না, সৰ্ব্বত্রই 'আমার ইহা হউক, আমার অমুক হউক’ ইত্যাকার কামনার বাহুল্য দেখিতে পাওয়া যায় । উপায়ুত্ব বুদ্ধিও যত্বাধিক্যের অপর কারণ ; উপায় বিষয়েই সৰ্ব্ব এ যত্ন করিতে হয়, কিন্তু উপেয় (ফল) বিষয়ে মহে ; অভিপ্রায় এই যে, কৰ্ম্মসমূহ হইতেছে বিদ্যালাভের উপায় ; এই জন্যই যে, তদ্বিষয়ে শ্রুতির যত্বাধিকা থাকা আবখক হয়, ] এ কথা আমরা পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি ॥১৮
