পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৪৪ ৷৷ কোন পথে ? তার স্বরূপ মেলে ধরতে আমার প্রতিবাদ সাহায্য করবে। প্রসঙ্গত, আমার আরও তৃপ্তির কারণ এই হবে যে, আমার অনশন এবং তার পরিণামের প্রতিক্রিয়া ভারতের বাইরেও দেখা দেবে, কারণ এদেশের BBDBD DBB SDD DBYB BDDDBD KBDD DDDDBB BBD তাদের মধ্যে একজন । আর একটি মাত্র বিষয় ভাববার আছে। প্ৰস্তাবিত প্ৰতিকার ব্যাধির থেকেও মারাত্মক হবে কিনা । এই চিন্তায় আমার অনেক দিন অনেক রাত কেটেছে। আমার দিক থেকে এই প্রশ্নের উত্তর, বর্তমান অবস্থার মধ্যে বেঁচে থাকার বিশেষ কোন মূল্য নেই। এই মরজগতে জীবনের আদর্শ ছাড়া সবকিছুই লুপ্ত হয়ে যায়। এই আদর্শ তখনই অনিৰ্বাণ থাকে যখন লোকে তার জন্য মৃত্যু বরণ করতে দ্বিধা করে না। পবিত্র কোন আদর্শের জন্য ব্যক্তিবিশেষ যখন বিলুপ্ত হয়, তখনও সেই আদর্শের কিন্তু মৃত্যু হয় না। --অন্যের মধ্যে তা নতুন ৰূপে নবজীবন লাভ করে । এবং একমাত্র পর্যাথোঁ দুঃখবরণের মধ্যে দিয়েই কোন আদর্শ বড় হতে পারে, বিকাশলাভ করতে পারে। দেহ থেকে যেমন দেহের জন্ম হয়-ঠিক তেমনই আত্মশক্তি একই প্রকার আত্মজ। শক্তিকে জন্ম দেয়। অতএব আমার মধ্যে যদি কোন কিছুর মূলা থেকে থাকে, তাহলে আমার মৃত্যুর ফলে আমার দেশ বা মানবজাতি ক্ষতিগ্ৰস্ত হবে না । বরঞ্চ, ঈশ্বরের ইচ্ছায়, হয়ত তারা উচ্চ ৩য় এক নৈতিক স্তরে উন্নীত হবে- কারণ মানুসের সাধ্যায়ত্ত সবচেয়ে বড় ত্যাগ স্বেচ্ছায় জীবন ত্যাগ, যার জন্য অপয়ের জীবন হরণ করতে হয় না । আরেকটা কথা বলেই আমার বক্তব্য শেষ করছি । দীর্ঘকাল আমার জেলে কেটেছে এবং আগেও আমি প্ৰায়োপবেশনে থেকেছি। অনশন ধর্মঘটের উদ্দেশ্যকে ব্যর্থ করার জন্য অত্যুৎসাহী সরকারী BBDBBD S DB BDD BB DDBDDD BB DBDDS DBDB BD SYz vআছে। স্বভাবত আগে থেকেই আমি তার জন্য প্ৰস্তুত থাকিব । তাছাড়া জোর করে খাওয়াতে আমি কিছুতেই দেব না। জোর করে আমাকে