পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Siste কোন পথে ? আমার বক্তব্য শেষ হয়েছে । আপনাদের কাছে আমার দ্বিতীয় ও শেষ অনুরোধ, বলপ্রয়োগ করে আমার অনশনে আপনারা হস্তক্ষেপ করবেন না, শান্তিপূৰ্ণভাবে আমাকে আমার অন্তিম অবস্থায় উপনীত হতে দেবেন। টেরেন্স ম্যাকসুইনি, যতীন দাস, মহাত্মা গান্ধীর ক্ষেত্রে এবং ১৯২৬ সালে আমাদের নিজেদের ক্ষেত্রেও সরকার অনশনে হস্তক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেননি। আশা করি, এবারও স্বর্তারা তাই করবেন।--অন্যথায়, বল প্রয়োগ করে আমাকে খাওয়াবার যে কোন প্ৰচেষ্টাকে আমি আমার সমস্ত শক্তি দিয়ে বাধা দেব, যদিও তার পরিণাম হবে অপর অবস্থা থেকে আরও সঙ্গীন ও বিপজ্জনক । ২৯শে নভেম্বর ১৯৪০ থেকে আমি অনশন শুরু করছি। প্রেসিডেন্সি জেল, ভবদীয় ο No, N . Συ3 ο সুভাষচন্দ্র বসু পুনশ্চ :-পূর্বেকার অনশনের মতই, আমি কেবলমাত্র লবণজস গ্ৰহণ করব । কিন্তু প্রয়োজন বোধ করলে পরে তা ও বন্ধ করে দি৮ ত f II মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদ সমীপেযু भश् अभid, আপনাদের কাছে এই আমার শেষ আবেদন । ২ । ইতোমধ্যে আমি সরকারকে লিখে জানিয়েছি। তঁরা খেন বলপ্রয়োগ করে খাওয়াবার প্রচেষ্টা না করেন । তঁদের এ কথাও বলে দিয়েছি, তা সত্ত্বেও এই প্রচেষ্টা করা হলে, আমার সমস্ত শক্তি দিয়ে আমি তা বাধা দেব, যদিও তার পরিণাম হবে “অপর অবস্থা থেকে আরও সঙ্গীন ও বিপজ্জনক।” ৩০শে অক্টোবর তারিখে প্রেসিডেন্সি জেলের সুপারিন্টেণ্ডেণ্টকে লেখা গোপনীয় চিঠিতে এবং ২৬ নভেম্বর তারিখে সরকায়কে লেখা চিঠিতে আমি আমার অবস্থা পরিষ্কারভাবে