পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/২৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&bro কোন পথে সম্প্রদায়িক । এই শাসনের আড়ালে একটা বোঝাপড়া রয়েছেসম্ভবত অলিখিত একটা বোঝাপড়া । তার একপক্ষে আছে মুসলিম এম. এল. এরা এবং অপরপক্ষে আছে ইংরেজ সরকার ও ইংরেজ সওদাগরী সমাজ। সাম্প্রদায়িক প্রশ্নে, মুসলিমদের যা খুশি তাই করতে কোন বাধা নেই। অথচ রাজনৈতিক প্রশ্নে গভর্নরের ও ইংরেজ সওদাগল্পী সমাজের ইচ্ছাকেই মান্য করা হয় । উভয়পক্ষের কোনদিকেই যারা নেই, ১৯৩৭ সাল থেকে বাংলার শাসনপটে তাদের কোন স্থান নেই । তাদের বাইরে থাকতে তেমন কিছু এসে যেত না যদি যুক্তিসঙ্গতভাবে যতটুকু সততা, ধোগ্য তা ও অপক্ষপাতিত্ব শাসনব্যবস্থায় থাকা দরকার শাসনকার্ষে ততটুকু থাকত । দুর্ভাগ্যবশত তা নেই। নগ্ন সাম্প্রদায়িকতা মনে হয় এই শাসনব্যবস্থার মূলনীতি, অযোগ্যতা ও দুনীতি তার অপর বৈশিষ্ট্য । ৪ । একটা কথা এখনই আমার বলে রাখা দরকার । উল্লিখিতভাবে বাংলার মন্ত্রিসভাকে সমালোচনা করেছি বলে আমার মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে হিন্দুমহাসভার দৃষ্টিভঙ্গির কোনই মিল নেই। মুসলিমদের স্বাথ জড়িত সবকিছুতে তাদের প্রাপ্য অংশ স্বেচ্ছায় ও সানন্দে স্বীকার করে নিতে আমার মত লোকের সর্বদ | প্ৰস্তুত । এ বিষয়ে আমাদের সদিচ্ছা অতীতে আমাদের কাজে আমরা প্রমাণ করেছি-যে কাজের ফলে হিন্দুদের মধ্যে যারা সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন তাদের কাছে আমরা অপ্ৰিয় হয়েছি। অ|জ সারা DDDBD BuBDDBDB BDBBDD DBBDDBBD K DBBBDS SMBBDD KBD সম্প্রদায়ের মপ্যে। সেতুবন্ধ রচনার অংশ রাখে এবং ভারতীয় মুসলমানদের বিরাট এক অংশের শুভেচ্ছা এখনও দাবি করতে পারে। ৫ । এ দেশে ব্রিটিশশাসনের সূত্রপাত থেকে বাংলাদেশেই যে ভারতীয় জাতীয়তাবাদ লালিত হয়েছে, এ কথা কেউ অস্বীকার করবে: না । বিশেষ করে হিন্দুবাংলা বিগত দশকগুলিতে জাতীয়তার ধারায় চিন্তা করে এসেছে এবং তারই ভিত্তিতে নিজেদের গড়ে তোলার প্ৰয়াস করেছে। তার ফলে হিন্দুমহাসভা কখনই এখানে দৃঢ়প্ৰতিষ্ঠা