পাতা:কোরাণ শরিফ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বরা বনিএস্রায়েল । (tgo পলায়নের ভাবে আপন পশ্চাদ্ভাগে মুখ ফিরাইয়া লয় * । ৪৬ ৷ যখন তাহারা তোমার প্রতি কৰ্ণ স্থাপন করে এবং যখন তাহারা মন্ত্রণ করে যখন অত্যাচারিগণ বলিয়া থাকে যে তোমরা ঐন্দ্রজালিক পুরুষের অনুসরণ বৈ করিতেছ না ষে ভাবে তাহা তাহারা শ্রবণ করে তাহা আমি উত্তম জ্ঞাত । ৪৭ । দেখ তোমার জন্য তাহারা কেমন সাদৃশ্য সকল ব্যক্ত করিয়াছে, অনন্তর তাহারা পথভ্রান্ত হইয়াছে, অবশেষে পথ প্রাপ্ত হইতে পারিবে না। ৪৮ । এবং তাহার বলে “কি যখন আমরা গলিত ও অস্থি পুঞ্জ থাকিব তখন কি নূতন সৃষ্টিতে সমুত্থাপিত হইব ?” ৪৯। বল, তোমরা প্রস্তর বা লেছ হইয়া যাও অথবা তোমাদের অন্তরে যাহা গুরুতর বোধ করে। সেই সৃষ্টি হইয়া যাও, তৎপর অবশ্য তাহারা বলিবে “কে கய

  • আবু জোহুল প্রভৃতি ইচ্ছা করিয়াছিল যে কোরাণ পাঠের সময় হজরতের প্রতি উৎপীড়ন করে । সেই হরাত্মার এক জন সহচর কোরাণের স্বরা বিশেষ অৰউীর্ণ হইলে পর প্রস্তরাঘাত করিবার জন্য হজরডের অন্বেষণে কাহির হয় । তখন আবুৰেকরসদিকের জালয়ে হজরত কোৱাণ পাঠ করিতেছিলেন । শত্রু জাৰুৰেকল্পকে জিজ্ঞাসা করে যে তোমার সহচর কোথায় ? সে আমাকে নিন্দ করিয়াছে। জাবুবেকর বলিলেন তিনি নিলুক নহেন যে কাহার নিনাৰাদে প্রবৃত্ত হইবেন । ইতিমধ্যে আৰু বেকরকে হজরত বলিলেন ভূমি জিজ্ঞাসা কর এই গৃহে ভোমা ব্যতীত অন্য কাহাকে সে দেখিতেছে কি না । সদিক তনুসারে জিজ্ঞাসা করিলে সে বলিল তুমি কি আমার সঙ্গে উপহাস ক্ষরিভেছ ? আমি তো তোমা ব্যতীত অন্য কাহাকে দেখিতেছি না, ইহা বলিয়া সে চলিয়া গেল । তাহাতেই এই আয়ত অবতীর্ণ হয় য়ে আমি কোরাণ পাঠের সময় তোমাকে কাফেরদিগের দৃষ্টি হইতে লুকায়িত রাখি । ( ভ. হে, )

{ একক। কাফেরগণ গোপমে কথোপকথন করিতেছিল তখন কেহ হজরক্তের বাক্যকে “কবিতা" কেহ বা “জাদুকরের মন্ত্র" ইত্যাদি বলিল । হারসের পুত্র নজর