স্বরা নূর । , ؤ ډنه নিশ্চয় যাহারা (আয়শার সম্বন্ধে ) অপবাদ উপস্থিত করিয়াছে তাহারা তোমাদের এক দল, তাহ। আপনাদের নিমিত্ত তোমরা অকল্যাণ মনে করিও না, বরং তোমাদের জন্য তাহ কল্যাণ, ( অপবাদ দ্বার। ) তাহারা যে পাপ উপার্জন করিরাছে তাহা তাছাদের প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য, এবং তাহাদিগের যে ব্যক্তি উহাকে জঘন্যতর করিয়াছে তাহার জন্য মহাশাস্তি আছে যা ১১। به ر===ع மந்து , * একদা হজরত মোহম্মদের সহধৰ্ম্মিণী সতী আয়শার চরিত্রের বিরুদ্ধে কলঙ্ক রটনা হইয়াছিল, ভদুপলক্ষে এই আয়ত্ত অবতীর্ণ হয়। সেই অপবাদের সজিপ্ত বিবরণ এই ;—মদিন প্রস্থানের পঞ্চম বৎসরে মরিসির যুদ্ধ সংঘটিত হয়, সেই যুদ্ধযাত্রাকালে সতী জায়শ শিবিকারোহণে হুজ রঙের সঙ্গে গিয়াছিলেন । কোন স্থলে অবশ্যকমতে ভিনি শিবিক হইতে অবতরণ করেন, তথায় অনবধানতাবশত: তাহার হার হারাইয়া যায়, ভিনি ইতস্ততঃ সেষ্ট হারের অনুসন্ধান করিতে করিতে কিঞ্চিৎ দূরে চলিয়া যান, এজন্য কিছু বিলম্ব হইয় পড়ে। এদিকে শিকিবা কগণ পেস্থান করে । আয়শা কিয়ং ক্ষণ আস্তর পূর্বস্থানে প্রত্যাগমন করিয়! কাহাকেও দেখিতে পান না। তখন তিনি সেখানে শিবিক বাহকদিগের প্রতীক্ষা করিতে থাকেন । ইতিমধ্যে মাতলের পুত্র সফ ওয়ান যে হজরক্তের আজ্ঞাক্ৰমে সৈন্যবৃন্দের পশ্চাতে আসিতেছিল তথায় উপস্থিত হয় এবং সে, সতী আয়শাকে দেখিন্তে পাইয় আপন উষ্ট্রে আরোহণ করাইয়া শিবিরে লষ্টয়া যায়। তখন আবুর পুত্র আবদুল্লা আয়শাকে সফ ওয়ানের উষ্ট্রোপরি দর্শন করিয়া উঙ্গির চরিত্র সম্বন্ধে অন্তি গুহনা কথা সকল বলে । যখন সকলে মদিনাতে উপনীত হইলেন তখন এই সংবাদ হজরতের কর্ণগোচর হইল। আয়শা পীড়িত ছিলেন, এই ৰাপারের কোন তত্ব রাখিতেন না, কিন্তু হজরত ডাহার প্রতি অনাদর প্রকাশ করিতেছেন বুঝড়ে পাইলেন । সেই সময়ে তিনি অনুমতি গ্রহণ করিয়া পিত্ৰালয়ে চলিয়। যান, তথায় সবিশেষ অবগত হন । তাহাতে ভাছার পীড়া বৃদ্ধি হয়, তিনি দিবারাত্রি ক্রমান DDD DDDD S gBB DDDB BB BBBB DBBBD DBBD DDDDSDD মনোযোগী হইয়। জাপন ধৰ্ম্মবন্ধুবৰ্গ ও প্রধান প্রধান বিশ্বাসী লোকদিগকে সবি** लिच्छनिी कtद्रन ! नकलहे उँ शञ्च नकब्रिजङी विशtद्र तूफुड नहकtत्र
