পাতা:কোরান-কণিকা - মীর ফজলে আলী.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ۰ ره! ) বলিয়াছেন “কোরআন ੀਬ সাত প্রকারে অবতীর্ণ হইয়াছে। তাহার প্রত্যেক আয়াতের বাহ ঔ আভ্যন্তরিক অর্থ আছে এবং প্রত্যেক উদ্দেশ্যের জন্য বিভিন্ন উপায় অাছে।” (৩) ইমাম বুদীরী বলেন, “সমুদ্রের তরঙ্গের দ্যায় তাহার বহু অর্থ, এক অন্তের সাহায্যকারী। তাহা সমুদ্রের রত্ন অপেক্ষ সৌন্দৰ্য্য ও মূল্যে উৎকৃষ্ট।” (৪) মৌলানা রূমী বলিতেছেন, “যদি তুমি তত্ত্ব অন্বেষণকারী হও, তবে পড়, নাহমু নাযযালন' ( অর্থাৎ কোরআন যাহা অাল্লাহ কর্তৃক অবতীর্ণ হইয়াছে) । যদি হৃদয়ের সংবাদ চাও, তবে পড় নাহমু নাযষালনা’। যদি বুদ্ধি হইতে লাভবান হইতে চাও কিংবা যদি প্রেমে আপ্যায়িত হইতে চাও, কিংব। যদি প্রিয়তমের দর্শনে ইচ্ছুক হও তবে পড় নাহ মু নাযযালনা’। শান্তি বচন খোদ৷ ईईएड আসে, হে প্রেমিক ! তোমার শান্তি নাই। যদি সাধুতা জানিতে চাও, তবে পড় নাহয় নাযযালনা । (৫) (৩) এই হদীস ও পরবর্তী হুদীসগুলি মিশকাতুল মসবাহ হইতে গৃহীত । (8) الها معاری کموج البحرفی مدد و فوق جوهره فی الاجسارتی را فقسیم (۹) اگر جریا ے اسراری بخرانی نعری مخزلنا رگر از دل خبرداری بخوانی بام بن نزانیا اگر با عقل فیاضی و گر با عشستقی مرتضری رگر مشتاق دیداری بخوانی نحسن نزلنا سلا همت از خد آید سلامت نیست ا ی عاشقی بدانی گرا زابزاریع بخبرانی نحسن نزلذا