পাতা:কোরান-কণিকা - মীর ফজলে আলী.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ۰ رها ) কোরআন শরীফের প্রকৃত অর্থ জানিতে হইলে মূল পুস্তক অধ্যয়ন করিতে হইবে । কিন্তু ইহাই যথেষ্ট নহে? তাহার জন্ত চাই বিশ্বাসী ভক্তিপূর্ণ ঐকান্তিক মন। হকীম সনাঈ বলিতেছেন, “যদি কোরআন হইতে কতকগুলি অক্ষর ভিন্ন তোমার ভাগ্যে আর কিছুই না ੇ, তাহাতে কিছুই আশ্চৰ্য্য নাই, কেননা অন্ধ চক্ষে স্থৰ্য্য হইতে উত্তাপ ভিন্ন আর কিছু লাভ হয় না। মহামান্ত কোরআন নব বধূর ন্যায়। কেবল তখনই তিনি অবগুণ্ঠন মোচন করেন, যখন ঈমানরূপ রাজপুরীকে তিনি কোলাহল মুক্ত দেখেন।” (৬) হযরত আবৃহরায়রাহ (রঃ) হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে হযরত রসূলুল্লাহ (দঃ) বলিয়াছেন যে, “কোরআন পাচপ্রকারে অবতীর্ণ হইয়াছে । (১) হালাল (বৈধ), (২) হারাম ( নিষিদ্ধ ), (৩) মহ কাম (স্পষ্ট ), "(s) মুতাশাবিহ ( রূপক ), ( ৫ ) মসলি ( দৃষ্টান্ত )। তোমরা বৈধকে বৈধ জানিও, নিষিদ্ধকে নিষিদ্ধ জানিও, স্পষ্টকে কার্য্যে পরিণত করিও, রূপকের উপর বিশ্বাস স্থাপন করিও এবং দৃষ্টান্ত হইতে উপদেশ গ্রহণ করিও।” আমরা বর্তমানে ধৰ্ম্মের অবনতির যুগে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছি । হযরত আলী (রঃ) হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে হযরত রসূলুল্লাহ, দৈঃ) বলিয়াছেন "শীঘ্রই লোকদের উপর এমন এক সময় আসিবে যখন ইসলামের নাম ভিন্ন আর কিছু অবশিষ্ট থাকিবে না ; কোরআনের প্রথা ভিন্ন কিছু অবশিষ্ট থাকিবে না ; মসজিদ মুন্ররূপে নিৰ্ম্মিত হইবে, কিন্তু (ن) عجب نبوی گرازقرآں نصیبت نیسمتی جڑنقشے که از خورشید جز گریه ی نبیند چشسم نابینا عرو سے حضرت قرآری نقاب آنگه برا ند ازد که دارالملک ایماری را «مجرد بیند از غرغا