SSbae cकांबूःचांन् । Tisz Ve বাধা দেওয়ার জন্য অগ্রসর হইল। হজরত আববাস মক্কায় দূতস্বরূপ প্রেরিত হইয়াছিলেন। মক্কাবাসিগণ তঁহাকে বন্দী করিয়াছে জনােরর বিস্তুত হইয়া পড়িল। মুসলেমগণ ক্রুদ্ধ হইলেন। হজরত এক বৃক্ষতলে উপবিষ্ট হইলেন, চৌদিশত মুসলমান তাহার হস্ত স্বহস্তের উপরে রাখিয়া শপথ করিতে লাগিলেন, তাহারা প্ৰাণ দিবেন। কিন্তু পৃষ্ঠ প্ৰদৰ্শন করিবেন। না । যথায় হজয়ত শিবির স্থাপন করিয়াছিলেন তথায় একটি মাত্র ইন্দারা ছিল, তাহার জ্বল নিঃশেষ হইয়া গেল। যাহারা স্বচক্ষে দেখিয়াছেন, যাহারা সম্পূর্ণরূপে বিশ্বাসা তাহারা বলিয়াছেন, যখন জল কষ্ট আরম্ভ হইল, হজরত ঐকুপের জলে ওজু সমাপনান্তে ওজুর জলকুপে ছাড়িয়া দিলেন, তখনই কুপ জল পুর্ণ হইল, এবং মনুষ্য এবং জন্তু সকল তৃপ্ত হইয়া জল পান করিলা । হজরত আববাস ফিরিয়া আসিলেন। অবশেষে এইরূপ সন্ধিপত্র স্বাক্ষরিত হইল যে, সেবৎসর মুসলমানগণ মক্কা প্ৰবেশ করিতে পরিবে না, আগত বৎসর নিরস্ত্ৰ হইয়া হজ করিতে পরিবে । স্বেচ্ছায় মুসলমান হইতে কেহ কাহাকেও বাধা দিবে না, এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক কেহ মন্দিনায় পলায়ন করিলে তাহ২াকে প্ৰত্যাৰ্পণ করিতে হইবে। সন্ধিপত্রের আরম্ভে “বিসমিললাহ লিখিত হইল। কিন্তু “আর রহমানের রহিম” পরিত্যাগ করিতে হইল, এবং হজরতের স্বাক্ষরে রসুলালালাহ ত্যাগ করিতে হইল। দশ বৎসর। পৰ্যন্ত কেহ কাহারও সহিত যুদ্ধ করিবে না, এবং পরস্পরের শক্ৰকে সাহায্য কৱিবে না অঙ্গীকার করা হইল। মুসলমানগণ ক্ষুন্ন মনে মন্দিনায় ফিরিয়া যাইতেছিলেন, পথিমধ্যে এই জয়প্ৰদান সুয়া অবতীর্ণ হইয়া তাহাদিগকে উৎসাহিত করিল, এবং এই জুৰায় আবিষ্যৎবাণী ক্ৰমাগত পূর্ণ হইল। ২৩ আনতে লিখিত ক্ষুদ্র মুদ্ধের পায় হুমায়বার সন্ধি স্বাক্ষরিত হইয়াছিল। )
