LLLLLLLLS LLLLLLLLeeLSeLM ML LSMLMMALL LkLSS S qqqq LALSL MLeSTSL AA LS L AAASAALLSLLLASLSALSLMASA AAL cकांद्-ड्यांन SSSW • • د আমার প্রতিপালক যাহাকে ইচ্ছা তাহাকে প্রতিভাজম করেন, তিনি সৰ্ব্বজ্ঞ, কৌশলঞ্জ। * (যখন হজরত ইয়াকুব বুঝিতে পারিলেন, ভ্রাতাগণের মনোমধ্যে কিঞ্চিৎও মালিন্য নাই, তখন এক শুক্রবারের মধ্য রজনীতে গাত্ৰোখান করিয়া পুত্ৰগণকে একত্ৰিত করিলেন। এই মঙ্গলপ্ৰদ শুক্রবারের রজনীতে, মধ্য রজনীর পর, রজনীর গভীর নিস্তব্ধতার সময় আললাহ মনুষ্যগণের সকাতর সরল প্ৰাৰ্থন পূর্ণ করিয়া থাকেন। হজরত ইয়াকুব সম্মুখে, তৎপর হজরত ইউসুফ এবং তৎপরু একাদশ ভ্রাতা কাবাভিমুখী হইয়া প্ৰথমতঃ নিশীথ সময়ের নামাজ সম্পন্ন করিলেন। তৎপর হজরত ইয়াকুব বিগলিত চিত্তে, অশ্রীপূর্ণ নয়নে, দীন ভাবে পুত্ৰগণের পাপমাৰ্জনার প্রার্থনা করিতে লাগিলেন। হজরত ইউসুফ এবং হজরত · বেন-ইয়ামিনও ভ্ৰান্তাগণের পাপমাৰ্জনার প্রার্থ হইলেন। রূবেল, যি হুদা প্ৰভৃতি দশ ভ্ৰাতা আগ্ৰহাতিশয়ের সহিত দয়াময়ের দয়াপ্রার্থ হইয়া অনুগ্রহ-ভিক্ষা করিতে লাগিলেন । এই শুভ রজনীতে, শুভ সময়ে, পিতা পুত্ৰ ভ্ৰাতাগণের সকাতার প্রার্থনা দয়াময় বিফল করিলেন না। )। ( লতাত্রিফে উক্ত হইয়াছে, এই সম্মিলনের পর চল্লিশ বৎসর হজরত ইয়াকুব জীবিত ছিলেন। তাহার ত্ৰিশ বৎসর পর হজরত ইউসুফ স্বপ্নে দেখিলেন, তঁাহার পিতা হজরত ইয়াকুব সহাস্য বদনে তাহাকে স্বৰ্গরাজ্যে আহবান করিতেছেন। তিন দিবস মধ্যে র্তাহার সহিত সংমিলিত হওয়ার আদেশ হইল। তিনি তখন পরিবারস্থ সমস্ত ব্যক্তিগণকে একত্ৰিত করিয়া জ্যেষ্ঠ ভ্ৰাতা হজরত যিহুদাকে আপনি স্থলাভিষিক্ত করিয়া পুত্ৰগণকে তাহার তত্ত্বাবধানে অর্পণ করিলেন। মরণের পূর্বে তিনি এইরূপ স্তুতিবাদ করিয়াছিলেন)। :- * ১০১ । হে আমার প্রতিপালক, আপনি আমাকে রাজত্ব প্ৰদান,
