পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

स९४ांश् । “শৈনকে বধিয়া আমা’ বঁচালে কুমার, কষ্টে কতকাল তার বহিয়াছি ভার। bाश् िमा उशब्र अल बश्tिठ ५6थमভালই, সমুদ্র-জলে করেছ ক্ষেপণ।” এই কথা শেষ হইতেই সমুদ্রের মধ্য হইতে বরুণ দেব शिक्ष्ान्,-- “ও দেহ আমার জলে ফেলো না কুমার, আমি বহিব না। ওই পাপিষ্ঠের ভার।”

  • তখন দুরাত্মা শৈনকের দেহ শূন্যে ঝুলিতে লাগিল। ভূবিজয় উহাকে ঐ অবস্থায় রাখিয়া চলিয়া আসিলেন ।

এদিকে তঁহার বীরত্বের কথা দেশে দেশে প্রচারিত হইতে লাগিল। ত্রিপুর রাজ্যের প্রজারা তাহদের রাজপুত্ৰ আসিতেছেন শুনিয়া মহা আহিলাদিত চিত্তে ভঁহার প্রতীক্ষা করিতে লাগিল । সকলেরই আনন্দ হইল, কেবল বিষাদ হইল পৃথ্বীশ্বরের ভাগিনেয় অদম্য ও ছোটরাণী সুচিত্রার। পৃথ্বীশ্বর বৃদ্ধ ; অদম্য মনে করিয়াছিল যে, তঁহার পুত্ৰ ভূবিজয় মাতুলালয় হইতে আসিবে না ; সে বৃদ্ধ রাজার মৃত্যুর পর সিংহাসন অধিকার করিবে। সে এই আশায় পূর্ব হইতেই রাজশক্তি অনেক পরিমাণে নিজের হাতে লইয়াছিল। এখন পথের কঁাটা ভূবিজয় আসিতেছেন ংবাদ পাইয়া এবং তঁহার বীরত্বের কথা শুনিয়া সে অত্যন্ত বিষয় হইল। ছোটরাণী সুচিত্রা মানুষ নয়-রাক্ষসী । মানুষের ”