পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সজীব কাষ্ঠ-পুতলি।। SbሥŒ কহিতে পারেন। ভক্তিভাবে পূজা করিয়া যদি কেহ ইহঁকে কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিত, তবে ইনি তাহার সদুত্তর প্রদান করিতেন। জয়সেন সেই মহাবনে দেবতারুর মূলে উপস্থিত হইয়া যথাবিহিতরূপে ভঁাহার পূজা করিলেন এবং করযোড়ে छैटेष्क्रsश्वgन्न कशिrव्जन— “কহু দেবতরু, স্বৰ্ণলোম আনিবারে পৃথিবীর কোন প্রান্তে যাই, কি প্রকারে ?” তখন বন মধ্যে র্তাহার কথা প্ৰতিধ্বনিত হইতে লাগিল ; প্ৰতিধ্বনি থামিয়া গেলে চতুর্দিক নিস্তব্ধ । সহসা রাজপুত্ৰ শুনিলেন, দেবতরুর সমস্ত পত্রগুলিতে একটু একটু শন শন শব্দ হইতেছে । ক্ৰমে শব্দ বাড়িতে লাগিল, শেষে খুব বাড়িল ; তখন কেবল শনািশনানি নহে, বোধ হইল যেন তাহাতে ভাষা আছে--তাহার অর্থবোধ হয় । জয়সেন নিবিষ্ট মনে थुनिएब्लम, ठूक दक्षिा, छtछन - “রুক্ষন নামে সূত্রধর, তার কাছে যাও, পঞ্চাশ দাড়ের এক তরণী বানাও।” ” রাজকুমারের মনে প্ৰথমে একটু সন্দেহ হইয়াছিল যে, তিনি সত্য সত্যই বৃক্ষের কথা শুনিলেন, না, সমস্তই তার মনের কল্পনা কিন্তু তাহার সে সন্দেহ শীঘ্রই দূর হইল। তিনি দর্পণ নগরে যাইয়া অনুসন্ধান করিবামাত্ৰই জানিতে পারিলেন যে, তথায় রুক্ষম নামে সত্য সত্যই একজন অতি নিপুণ সূত্ৰধর আছে, সে অতি সুন্দর তরি প্রস্তুত করিতে পারে। জয়সেন তাহাকে