পাতা:ক্লাইব চরিত - সত্যচরণ শাস্ত্রী.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইংরেজ ও পৰ্টুগীজের পরাজয় | SYS) -ബ - _ ബ=== - ബ=== - - -r নামিতে সমর্থ হইয়াছিলেন । ইংরেজ সৈন্য দুর্গাক্রমণ করিলে হিন্দুসৈন্তের অবিরাম অগ্নিবর্ষণে র্তাহারা প্রত্যাবর্তন করিতে বাধ্য হইল-এই প্রত্যাবর্তনে ইংরেজদিগের যথেষ্ট লোক ক্ষয় হইয়াছিল তাহ বলাই বাহুল্য। পূৰ্ব্বযুদ্ধে ইংরেজ বুঝিয়াছিল যে বিজয় দুর্গ শক্রর অভেদ্য এক্ষণে বুঝিল হিন্দুর প্রাণপণে যুদ্ধ করিলে শক্রর অজেয় হইয়া থাকে । ফিরিঙ্গীগণকে পরাজয় করিয়া আংরের প্রতাপ খুব বাড়িয৷ গিয়াছিল—বিড়ালের সম্মুখে মুষিক যেরূপ বিবাদ না করিয়া আত্মত্যাগ করিয়া থাকে, সেইরূপ ফরাসী— ডচ—ইংরেজ – পটুৰ্গজ প্রভৃতি জাতীর ক্ষুদ্র ও বৃহৎ যুদ্ধ জাহাজ বা বাণিজ্য জাহাজ যাহ। কিছু আংরের সন্মুখবত্তী হইত, সকলেই নিৰ্ব্বিবাদে র্তাহার কাছে আত্ম সমর্পণ করিত । ১৭১১ খৃঃঅব্দে ইংরেজের আবার অংরে-দমনের জন্য উদ্যোগ হইলেন । এ সময় বিলাত হইতে ৪খানি যুদ্ধ জাহাজ ভারত সমুদ্রে আগমন করে । তাহাতে সৰ্ব্বশুদ্ধ ১শত ৬০টা কামান ও ৮শত যোদ্ধা অবস্থান করিতেছিল । ইংরেজ এবার একাকী অংরেকে আক্রমণ করিতে সাহসী হইল না। পটুগীজদের সহিত মিলিত হইয়া যুদ্ধ করিতে প্রস্তুত হইল । এবার তাহারা খান্দেরী বা বিজয় দুর্গ আক্রমণ ন৷ করিয়া আলিবাগ আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হইল । সমবেত পাচ হাজার সৈন্য আলিবাগে সমুদ্রের তটে হিন্দুদিগকে আক্রমণ করিবার জন্য অগ্রসর হইল। ইংরেজ সেনানী গ্রীনহীল ২৪টা উত্তম কামান লইয়। যুদ্ধ স্থলে অবতীর্ণ হইলেন। কোন কোন ইংরেজ বীরত্ব দেখাইয়া দুর্গ-প্রাচীরে উঠিবার চেষ্টা করিতে