পাতা:ক্লাইব চরিত - সত্যচরন শাস্ত্রী.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԳՀ कांक्षेत्र द्धिऊ । অকুতোভয়ে ষড়যন্ত্র করিতে লাগিল। এইরূপ ষড়যন্ত্র করিতে করিতে উমিচান্দও ওয়াটস। নবাবের সহিত মুর্শিদাবাদে উপস্থিত হইল । নবাব মুর্শিদাবাবে উপস্থিত হইলে ফরাসীদের সয়দাবাদ কুটার বড় সাহেব মুসেল, দরবারে উপস্থিত হইয়া চন্দননগরের সাহায্যের জন্য নবাবকে পীড়ন করিতে লাগিলেন । নবাব তাহাকে। নিভৃত কক্ষে গমন করিতে কহিয়া স্বয়ং তথায় উপস্থিত হইয়া নানা প্রকার প্রশ্ন করিতে লাগিলেন। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন “বাঙ্গালায় এ সময় ইংরাজ ও তঁহাদের কত সৈন্য আছে, তঁহাদের জাহাজই বা কেন আসিতেছে না ? তাহদের সহিত বিবাদ ঐ, থাকিলেও গত যুদ্ধে কেন তঁহারা তাঁহাকে সাহায্য করেন নাই । শুনিতে পাই মুসে বুসি উড়িষ্যার নিকটে-কেন। তিনি সৈন্যসহ বাঙ্গলায় প্রবেশ করিতেছেন না ? এই সকল কথার পর নবাব, ইংরাজদের সম্বন্ধে অনেক কথা কহিলেন । ইহাতে আমার বোধ হইল ইংরাজসহ তঁহার সন্ধি স্থায়ী হইবে না। একথা কহিবার সময় নবাবের চক্ষু দিয়া যেন অগ্নিশিখা বাহির হইতে লাগিল। তারপর তিনি চন্দননগর সম্বন্ধে ইংরাজদের মনোগত ভাব জিজ্ঞাসা করিলেন এবং আবশ্যক মত সৈন্য সাহায্য করিতে তিনি। প্ৰতিশ্রুত হইলেন। এই অবকাশে রেনলটি যে সকল বিষয়ের প্রার্থনা করিয়াছিলেন। ল সে সকল বিষয় উত্থাপন করিলেন। . নবাব বলিলেন, তিন দিনের মধ্যে প্লাচ হাজার অশ্বারোহী ও বন্দুকধারী গমন করিবার জন্য প্রস্তুত হইবে।” তিনি আমাকে সিপাহি সংগ্ৰহ করিতে আদেশ করিলেন এবং এজন্য যে টাকার দরকার হইবে তাহা তিনি প্রদান করিবেন বলিলেন। স্কুল ।