পাতা:খণ্ড-প্রলয় - বিহারীলাল চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খণ্ড-প্রলয় | ২৫ { একদল সঙ্কীৰ্ত্তন, কতিপয় লোক, বেখ্যাগণ ও গে। স্বামীঠাকুরের প্রবেশ ) । ( গীত ) “হরিবোলে তামার গউর নাচে । নাচেরে গৌরাঙ্গ আমার সঙ্কীৰ্ত্তনের মাঝে ॥ ( ৭ বার ) রাঙ্গাপায়ে সোণার নুপুর রুণু ঝুণু বাজে ॥” [ গাহিতে গাহিতে প্রস্থান । ভট্টা । ওহে বাপু শোন শোন ! কিসের সঙ্কীৰ্ত্তন বেরিয়েছে ? পথিক । আজ্ঞ। সুধু সঙ্কীৰ্ত্তন নয়, সঙ্গে সঙ্গে মালসা ভোগ ! - ভট্টা । তাতে দেখতেই পাচ্ছি। এর কারা ? কোথা থেকে আসছে ? d পথিক । তাসছে রাজার রাস্তা থেকে ; দেরকেণহরোর স্বৰ্গারোহণার্থে এই সঙ্কীৰ্ত্তন ল’য়ে প্রভু স্বয়ং বেরিয়েছেন । ভট্টা । হঁ। তাইত বটে, তা মহাপ্রভু তুলছেন কেন ? পথিক । আজ্ঞে, ভাবের ভোরে । [ পথিকের প্রস্তান । ভট্টা । বলি তক লঙ্কার ভায়া ! তোমার কন্যার বিবাহের কি কচ্ছা ? বয় স্থা হ’য়ে উঠলে যে ! i তক । আর বয়স্থ ! আমার যে অবস্থা, তাতে নাস্ত নাবুদ না হই । চেষ্টার ত ক্রটা করছি না, একটা পত্রিত স্তির করেছি, কিন্তু আজকালকার বাজারের যে দর, শুনলে গায়ে জর আসে । i * ভট্টা । তোমার এত বড় বড় যজমান, তোমার ভাবনা কি ? তর্ক , পূৰ্ব্বেকার মতন এখন আর কি তেমন যজমান ○