পাতা:খতিয়ান - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

षड्ह्निांन tra মনে কিন্তু উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার সীমা নেই, বুকের মধ্যে একটা অদ্ভুত তোলপাড় সুরু হয়েছে, বস্তির একটা খোড়া মেয়ে আর বাড়ীর উড়িয়া ঠাকুরের বাসর ঘরে আড়ি পাততে যাবার বদলে সে নিজেই যেন চলেছে অভিসারে । কত বছরের বদ্ধ পচা একঘেয়ে নিস্তেজ জীবনে হঠাৎ এসেছে রোমাঞ্চকর উত্তেজনা, সে যেন ফিরে গেছে দশ বছর আগেক রা তার বিয়ের প্রথম দিনগুলিতে, কেদারের পেটে যখন মায়বিক বদহজম আর জ্বালা-যন্ত্রণার সৃষ্টি হয় নি, ঘুমের জন্য তপস্যা করার বদলে না ঘুমিয়েই সে যখন ছিল খুলী। দরজা জানােলা বন্ধ করে বিশ্বম্ভর আলো জেলেছে। ফটাে আছে চোখ পাতার। ঘরের ভেতরটা পঙ্কজিনী দেখতেও পায়। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে রঙীন শাড়ীখানা দেখতে দেখতে আনন্দে যেন ফেটে পড়বার উপক্রম করছে মেয়েটা, থেকে থেকে অস্ফুট শব্দ করে উঠছে। বিশ্বম্ভর সাবধান করে দিচ্ছে তাকে, তার মুখে তৃপ্তি আর আনন্দের হাসি । এত সুখ, এত আনন্দ, এত তৃপ্তি ওদের ওই একটা সন্তা শাড়ী দেওয়া DDE DDD S DBDB BD D HL DBBD MD LGBDS BDBBS BBBD DB SDL DLDDBBS DB DDB LLL সিড়িতে অনভ্যস্ত মানুষের পা টিপে টিপে নামার শব্দ আসে, হঠাৎ জলে ৱাৱান্দার আলো। কেদার নেমে এসেছে। পঙ্কজিনী ছিটকে সরে যায়। তার কাছে। মুখে আঙ্গুল দিয়ে মানা করে কথা কইতে, ইসারা BBB BDBDB DDD DDD DDLLBDB DDB BBDD DBDB DDBBD DDD S কেদার বলে, কি করছিলে তুমি ওখানে ? কেদারের মুখ দেখে গা জলে যায় পঙ্কজিনীয়। মানুষটাকে কামড়ে দিতে ইচ্ছা হয়।