বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান.djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ఇన్స్ পদের শপথ

  • (খ) প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা;

(গ) স্পীকার বা ডেপুটি স্পীকার, শ(ঘ) মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী বা উপ-মন্ত্রী;] (ঙ) সুপ্রীম কোর্টের বিচারক, (চ) মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, (ছ) নির্বাচন কমিশনার, (জ) সরকারী কর্ম কমিশনের সদস্য। ১৪৮। (১) তৃতীয় তফসিলে উল্লিখিত যে কোন পদে নির্বাচিত বা নিযুক্ত ব্যক্তি কার্যভার গ্রহণের পূর্বে উক্ত তফসিল-অনুযায়ী শপথগ্রহণ বা ঘোষণা (এই অনুচ্ছেদে “শপথ” বলিয়া অভিহিত) করবেন এবং অনুরূপ শপথপত্রে বা ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষরদান করিবেন। পঞ্চ * * (২) এই সংবিধানের অধীন নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির নিকট শপথগ্রহণ আবশ্যক হইলে পঞ্চ * * অনুরূপ ব্যক্তি যেরূপ ব্যক্তি ও স্থান নির্ধারণ করবেন, সেইরূপ ব্যক্তির নিকট সেইরূপ স্থানে শপথগ্রহণ করা যাইবে। “২(ক) ১২৩ অনুচ্ছেদের (৩) দফার অধীন অনুষ্ঠিত সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপিত হইবার তারিখ হইতে পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে এই সংবিধানের অধীন এতদুদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা তদুদ্দেশ্যে অনুরূপ ব্যক্তি কর্তৃক নির্ধারিত অন্য কোন ব্যক্তি যে কোন কারণে নির্বাচিত সদস্যদের শপথ পাঠ পরিচালনা করিতে ব্যর্থ হইলে বা না করিলে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার উহার পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে উক্ত শপথ পাঠ পরিচালনা করিবেন, যেন এই সংবিধানের অধীন তিনিই ইহার জন্য নির্দিষ্ট ব্যক্তি | উপ-দফা (খ) সংবিধান (ত্ৰয়োদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯৬ (১৯৯৬ সনের ১ নং আইন) -এর ৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • উপ-দফা (ঘ) সংবিধান (ত্ৰয়োদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯৬ (১৯৯৬ সনের ১ নং আইন) -এর ৭ ধারাবলে

প্রতিস্থাপিত। দফা (১ক) সংবিধান (দ্বাদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯১ (১৯৯১ সনের ২৮ নং আইন) -এর ২২ ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • "এবং কোন কারণে সেই ব্যক্তির নিকট শপথ গ্রহণ সম্ভব না হইলে” শব্দগুলি সংবিধান (চতুর্থ সংশোধন) আইন,

১৯৭৫ (১৯৭৫ সনের ২ নং আইন) -এর ২৯ ধারাবলে বিলুপ্ত। “ দফা (২ক) সংবিধান (চতুর্দশ সংশোধন) আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ১৪ নং আইন) -এর ৮ ধারাবলে সন্নিবেশিত ।