উদ্ভিজ্জের পরিচয় ও সAখ্যা । * ) নানা রস পান করে। সকল স্থলই জলেতে পরিপূর্ণ কিন্তু ছেদন করিলে জল নিৰ্গত হয় না। কারণ স্থলের মধ্যস্থিত নলসস্থহদ্বারা ঐ জল ও রস প্রকাণ্ডে গমন করে, এবং অন্ত নলশ্রেণীদ্বারা ঐ রসাদি স্থলেতে প্রাক্ল্যাগমন করিয়া গুথিবীতে পুনর্ধার মিশ্রিত হয় । ঐ স্থল সকল প্রকৃত রাশি পরিমাণে প্রকৃতরূপ পথ্য আহার করিতে পারে না । স্তৱিকার আর্দ্রতার পরিমাণানুসারে স্থল সকল রসাকর্ষণ করে, যদি নিকটে বিষাক্ত রস পায়, তবে সময় বিশেষে তাহাও গ্রহণ করে, বিশেষতঃ স্থত্ত্বিকাতে এক প্রকার দ্রবদ্রেব্য প্রতিদান কfরবার ক্ষমতা ঐ স্থল সকলের অাছে। উদ্ভিজ্জগণকে স্থানান্তর করিলে তাহারা অধিক সতেজ হয় । গোলাব গাছকে কএক বৎসরের পর স্থানান্তর করিলে তাহার অবস্থার উন্নতি হয় । তাহারা অস্তিকস্থ স্থানের সমুদয় রসাদি পান বা নষ্ট করিয়া স্থানান্তরে যাইয়া স্থতন রসাদ প্রাপ্ত হইতে চেষ্টা করে। গোলাৰ গাছ স্থত্তিকার তেজ নষ্ট করিয়া মুক্তিকাকে আপনাদের বাসের অযোপ্ত করে, কিন্তু তাহারা স্থলের দ্বারা যে সমস্ত রস মৃত্তিকাতে পুনঃ প্রেরণ করে, সেই সমস্ত রস তাহাদের পক্ষে যক্রপ হালিকারক হয়, অস্ত গাছের পক্ষে তদ্রুপ নহে। এজন্ত প্রতি বৎসর কোন কোন স্থানে ক্ষেত্রেতে ফসলের স্থান পরিবর্তন করা যায়। গত বৎসরে যে ক্ষেত্রে সালগম উৎপন্ন হইতে দেখিয়াfছলা, এ বৎসর সেই ক্ষেত্রে ধান্ত কলায়াদি জন্মিতেছে। অর্থাৎ গত বৎসরে যে স্থানে যে প্রকারের উদ্ভিজ্জ ছিল, এ বৎসরে সেই স্থানে তৎপরিবর্ক্সে অন্ত প্রকারের উদ্ভিজ্জ বসাইয়াছে। কারণ যে উfভজ্ঞ যে স্থানে এক বার জন্মে, সেই স্থানস্থ রসাদি সেই উদ্ভিজ্জ কর্তৃক আকৃষ্ট ও পীত এবং সেই উদ্ভিজ্জের রস সেই মৃত্তিকাতে পুনঃ প্রৰিষ্ট হওয়াতে তথাকার মৃত্তিকার সার বা তেজ এরূপ পরিবর্তিত হয় যে সেই স্থান সেই উদ্ভিজ্জের পক্ষে অার উপযোগী হয় না, কিন্তু তাহাতে উদ্ভিজ্জান্তর স্থাপিত করিলে নিৰ্বিঘ্নে জন্মিবেক। ব্ৰহৎ ব্ৰক্ষগণকে স্থানান্তর করণের সম্ভাবনা না থাকাতে বোধ হয় যে তাহাদের স্থল সকল অতি দুর স্থানপন্থfন্ত ব্যাপ্ত হইয়া হুতন পথ প্রাপ্ত হওত স্বচ্ছন্দে डेङ्गादठ्ठाग्न থাকে। পরমেশ্বর ব্ৰহৎ ব্ৰক্ষগণকে আত্মরক্ষার উপায় দর্শনে সক্ষম করাতে তাহার বিজ্ঞতা প্রশংসনীয় হইয়াছে। অতএব
