ছাত্ৰবোধ । 6 సె ইহার মধ্যে আইন্দ্রিয়ার খনিতে সৰ্বোৎকৃষ্ট বহুস্থ দ্য পারদ থাকে। fতন শত বৎসর অতীত হইল, আইন্দ্রিয়ার পারদ খনি আবিষ্কৃত হয় । তাহার বিবরণ অতি চমৎকার । ঐ সময়ে উক্ত স্থানে অনেক তক্ষক বাস কfরত । এক দিল সায়ণকালে তাহাদের এক জন একটি । ক্ষুদ্র টবে জল চোয়ায় কি না, ইহা পরীক্ষা করিবার জন্তে এক উৎসের নীচে রাখিল । প্রাতঃকালে সেই টব এরূপ অসম্ভব ভারী হইয়াfছল, যে সে অাসিয়া তাহা তুলিতে পারিল না। পরে ঐ টবের নিম্নদেশে এক প্রকার উজ্জল ও ভারী তরল পদার্থ দেখিয়া fৰবেচনা করিল, যে উহাই এই অসম্ভাবিত গুরুদ্ধের কারণ হইয়াছে। এই বিষয় প্রচারিত হইলে কতিপয় বিচক্ষণ ব্যক্তি একত্র হইয়া উহ! ষে পারদ নামক তৱল ধাতু ইহাই নির্ণয় করিলেন । এব০ সেই উৎসের নিকটে যে উহার খনি আছে, তাহাও স্থির করিলেন। ঐ খfনর গহবর বর্তমানে ৫৫০ হস্তের অধিক হইয়াছে। অধিরোহিণীদ্বারা উহার মধ্যে প্রবিষ্ট হইতে হয়। প্রতি ৰৎসর প্রায় ২৮০০ মণ পারদ উক্ত খনিহইতে উত্তোলিত হইয়া থাকে । অদ্যান্ত ধাতু যেমন অগ্নির উত্তাপ ব্যতীত দ্রব হয় না, পারদ তক্রপ নহে। উহা বায়ুর সামান্ত উষ্ণতাতেই দ্রবীভূত হইয়া ক্ষুদ্র ক্ষন্দ্র জলবিস্বের আকারে অসংখ্য ভাগে বিভক্ত হইয়া থাকে। প্রাচীন পণ্ডিতfদগের মতে হিম প্রধান স্থানেও পারদের তরল অবস্থার ব্যতিক্রম ঘটে না । কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত হইয়াছে, যে হিমকটবন্ধের কোন কোন স্থলে উহা জমিয়া কঠিন হয় ; এবং কোন কোন কৌশলোৎপন্ন কৃত্রিম শৈল দ্বারাও জমাট করা যাইতে পারে। আর অপরাপর ধাতু যেমন কুটাঘাত দ্বারা বিস্তীর্ণ করিলে ভগ্ন হয় না পারদও জমাট অবস্থায় বিস্তীর্ণ করিলে ভগ্ন হয় না। পারদের গুণ সামান্ত মহে । অনেকালেক ঔষধে মিশ্রিত হইয়া থাকে । যে সকল রোগে ঐ ঔষধ ব্যবহৃত হয়, তদূর তাহার আশু अठिढाङ्ग इम्न । क्लिड •ाइन्न अङ्कप्टे क्लब्थ (स्पादिङमा श्हेटल दिश्द९ शठेघ्ना डेट्ठे । মত একার তরল পদার্থ অদ্যাবধি আবিষ্কৃত হইয়াছে, তন্মঞ্চে পারদই সর্বাপেক্ষা গুরু। এই কারণেই উহা বায়ুর গুরুত্ব ও লম্বুদ্ধ I 2
