পাতা:গদ্য পদ্য রচিত নানাবিধ জ্ঞানগর্ভ পাঠ.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

] 安甘活びざ甘建 نان ( ، সূর্য আপন মেরুদণ্ডে ভ্ৰমণ করিতেছেন ও তন্মধ্যে নানা বিধ দাগ অাছে, চন্দ্র মধ্যে পৰ্বত ও উপলকা আছে, এবং সামান্ত চক্ষুর অগোচর অনেক জ্যোতিষ্ক আকাশ মণ্ডলে বিরাজমান আছে, এই সকল আবিষ্কৃত করিলেন। ১৬১০ খ্রীষ্টাব্দে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের স্বন্তি হয়। তদ বধি ক্রমে ক্রমে ঐ যন্ত্রের উন্নতি হইয়া আকাশ মণ্ডলস্থ অন্যাশ্চর্য্য পদার্থ সকল আবিষ্কৃত হইয়া আসিতেছে। জ্যোতিৰ্বিং পণ্ডিত হর্ষেল সাহেব কৃত দূরবীক্ষণ যন্ত্রদুরা নিরীক্ষিত বস্তুকে তাহার স্বাভাবিক অবয়ব অপেক্ষা ৬০০ গুণ বড় দেখায় । মহা তেজসপুঞ্জ শনি গ্রহকে ঐ যন্ত্রদ্বারা স্লষ্ট ভষ্ট হইয়া থাকে, কিন্তু সামাদ্য চক্ষুতে তদ্রুপ ভষ্ট হয় না। সুতরাং বোধ হয়, যেন আমরা ঐ গ্রহাভিমুখে ৪০০০০০০০০ ক্রোশ অগ্রসর হইয় তাহাকে ब्रटे দেখিতেছি । এক ঘণ্টায় যদি আমরা ২৫ ক্রোশ ঐ গ্রহাভিমুথে গমন করিতে পারি, তাহা হইলে ঐ ৪০০০০০০০০ ক্রোশ উত্তীর্ণ হইতে আমাদের ১৮০০ বৎসর লাগে। অতএব দ্ভরবীক্ষণ যন্ত্রকে তামাদের দুর গমনের বাহন স্বরূপ বলা যাইতে পারে । ইহার সহায়তায় আমরা বহু দ্বরস্থ অগষ্ঠ অচল জ্যোতিষ্ক ও তাহাদের অবস্থিতি স্থান স্লষ্ট দেখিতে পাই। কিন্তু ২০০০০০০০০০০০০ ক্রোশ পর্য্যন্ত আকাশ মণ্ডলে গমন করিলেও তাছশ স্বল্পষ্ট छटे হইবার সম্ভাবনা নাই! শরের স্থায় দ্রুতগfত হইলেও ঐ ২০০০০০০০০০০০০ ক্রোশ পথ অতিক্রান্ত হইতে যে কত সময় লাগে, তাহ নিরূপণ করা সুকঠিন । * দুরবীক্ষণ যন্ত্রের স্তুষ্টি হওয়াতে জ্যোতিষ শাস্ত্রের বিলক্ষণ প্রস্তুদ্ধি হইয়াছে। পূর্বে যে সকল গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র এবং ধুমকেতু লোকের স্বপ্নের অগোচর ছিল, এক্ষণে জ্যোতির্বেত্তারা দুরবীক্ষণ যন্ত্র প্রভাবে তাহার অনেক আবিষ্কৃত করিয়াছেন, এবং ভবিস্তুতে এই ভুষ্টি যন্ত্রের যত ঔৎকর্ষ হুদ্ধি হইবেক, ততই জ্যোতিষ শাস্ত্রের উন্নতি হইতে থাকিবেক, ইহাতে আর কোন সন্দেহ নাই । ২ । অণুৰীক্ষণ যন্ত্র –সামান্ত চক্ষুর অগোচর অণু পদার্থ সকল এই যন্ত্রদ্বারা ভ্ৰষ্ট হয় বলিয়া ইহাকে অণুবীক্ষণ যন্ত্র কহে। কোন সময়ে কাহার দ্বারা এই মহোপকারী অণুবীক্ষণ যন্ত্র প্রথম