У о গবর্নমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ২৭ ফেব্রুয়ারি | [ क्लर्डीग्न थं७ ।। ASAAAS AAASASAAA AAAAMAAA AAAASA 二 --- ജ==്. ২৭ ধারা । (১) এই ভাগাম্যায়িক কাৰ্য্যে যত টাকা খরচ লাগিয়াছে ও কাহু!দের কি পরিমাণে তাহ দিতে হইবে এরূপ প্রত্যেক মীমাংসাপত্ৰ ইহাও লিখিতে হইবে । 4) খরচেব কথা । (২) কালেক্টরের মীমাংসা বাহাল না থাকিলে খরচ সাধারণতঃ কালেক্টরেরই দিতে হুইবে । কিন্তু যদি আদালত এরূপ বিবেচনা করেন যে দরখাস্তকারির দাওয়া এত অসঙ্গীতরূপ বেশী হইয়াছে কি তিনি কালেক্টরের সন্মুখে তাহার বক্তব্য এত অসাবধানে জানাইয়াছেন যে র্তাeার খরচ হইতে কিছু বাদ দেওয়া উচিত কিম্বা কালেক্টরের খরচের কিয়দংশ তাহার দেওয়া উচিত তাহা হইলে কালেক্টর খরচ দিবেন নী । ২৮ ধারা। আদালতের বিবেচনায কালেক্ট্রব কর্তৃক যত টাকা মূল্য বলিয়া নিরূপিত হওয়া উচিত ছিল যদি তাহ। কালেক্টর মূল্য বলিয়া যত টাকা নিরূপণ করেন তদপেক্ষা বেশী হয তাহ হইলে অগদালতের মীমাণ সঙ্গ পত্রে আদেশ থাকিতে পরিবে যে, কালেক্টর যে তারিখে ভূমির অধিকার গ্রহণ করেন সেই তারিখ হইতে যে তারিখে বাডতী টাকা আদালতে দেওয হষ সেই তারিখ পর্য্যন্ত তিনি ঐ বাডর্তী টাকাব উপর বার্ষিক শতকরা ছয় টাকার হিসাবে সুদ দেন । মূল্যেব বাড়তী টাকাব উপব স্বদ দি<t৭ জন। কালে ক্টলের প্রতি আদেশ ছছতে পাৰিবাব কথা । ബ്ബജ്ജ് ബ চতুর্থ ভাগ । হানিপুরণের টাকা বণ্টন হুইবার কথা । ২১ ধারা। স্বাৰ্থযুক্ত অনেক ব্যক্তি থাকিলে ও তাহার হালিপূরণের টাকার বণ্টন সম্বন্ধে সকলে একমত হইলে মীমাণ সাপত্রে ঐ বন্টনের বিশেষ বিবরণের উল্লেখ থাকিবে। এবং সেই বণ্টন ঠিক হইয়াছে ঐ ব্যক্তিদের মধ্যে এই মীমাংসাপএ ইহার সিদ্ধান্ত প্রমাণ হইবে । বণ্টনেল বিশেষ লিৰবণেব উল্লেখ কলিবণর কথা । ৩০ ধার। । ১১ ধারানুসারে হানিপূরrণর টাকা নিৰূপিত হইলে ঐ টাকার বা উহার কোন অংশের বন্টন সম্বন্ধে কিম্বা ঐ টাকা বা উহার কোন অংশ যে ব্যক্তিদিগকে দিতে হইবে তৎসম্বন্ধে যদি কোন বিবাদ উপস্থিত হয় তাহা হইলে কালেক্টর আদালতের নিম্পত্তির নিমিত সেই বিবাদ অপণ করিতে পারিবেন। বণ্টন সম্বন্ধে বিবাদেৰ <2n পঞ্চম ভাগ । টাকা দিবার কথা । (১) ১১ ধারামসারে মীমাংসা করি বার পর, স্বার্থযুক্ত যে ব্যক্তির হামিপূৰণেৰ টাকা দিবার মীমাংসাপত্রানুসারে হাণিপুরལཱ། ཤཱིནྟ་ཨཱ་ཀཱ་ན་ প" গের টাকা পাইবার স্বত্ববান হন কালেক্ট্রর র্তাহার কর্তৃক নিরূপিত ঐ হানিপুরণের টাকা সেই ব্যক্তিদিগকে দিবার প্রস্তাব করিবেন এবং ঠিক পরবর্তী প্রকরণের লিখিত কোন একটি বা একাধিক ঘটনা বশতঃ বাধা না হইলে দিবেন । (২) যদি তাহারা ঐ টাকা লইতে সন্মত না হন কিম্বা ঐ ভূমি হস্তান্তর করিবার ক্ষমতাপন্ন কোন ব্যক্তি না থাকেন কিম্বা হানিপূরণের টাকা লইবার অধিকার সম্বন্ধে বা ঐ টাকার বণ্টন সম্বন্ধে কোন বিবাদ থাকে তাহা হইলে ১৮ ধারামুসারে ষে আদালতে মোকদ্দমা অপণ করিতে হয় কালেক্টর সেই আদালতে হানিপুরণের টাকা আমানত করিবেন । কিন্তু র্যাহাকে স্বার্থযুক্ত বলিয়া স্বীকাব করা যায় এরূপ কোন ব্যক্তি টাকার পরিমাণ যথেষ্ট নয় এইরূপ আপত্তি করিয়া ঐ টাকা লইতে পারিবেন । এবং যে ব্যক্তি আপত্তি না করিয়া টাকা লইলেন তিনি ১৮ ধারানুসারে দরখাস্ত করিবার স্বত্ববান হইবেন না | ৩১ ধারা । এবং এই আইনমতে হানিপূবণ বলিযা যত টাক দিবার মীমাংসা হইল তাহার সমুদয বা কোন অংশ কোন ব্যক্তিকে দেওয়া গেলে আইনমতে সেই টাকা পাইবার অধিকারী অন্য ব্যক্তিকে তাহাব উহা দিবার যে দাযিত্ব থাকে এই আইনের কোন কথাক্রমে সেই দাযিত্বের ব্যাঘাত হইবে না ! (৩) এই ধারায যাহা কিছু আছে তাহা স্বত্বেও কালেক্টর স্থানীয় গবৰ্ণমেন্টের মঞ্জুরি লইয়া কোন ভূমি সম্বন্ধে হানিপূরণ স্বরূপ টাকা দিবার আজ্ঞা করিবার পরিবর্তে ঐ ভূমিতে আংশিক স্বার্থ বিশিষ্ট কোন ব্যক্তির সহিত ঐ ভূমির বিনিময়ে অন্য ভূমি দিয়া কিম্বা একই স্বত্বে অধিরত অপর ভূমির ভূরাজস্ব রেহাই দিয়া কিম্বা সম্পর্কযুক্ত সকল পক্ষের স্বার্থের প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া যাহা ন্যায্য হয় এরূপ অপর কোন প্রকারে কোন বন্দোবস্ত করিতে পারিবেন । (৪) ঐ ভূমিতে স্বার্থযুক্ত ও তৎসম্বন্ধে চুক্তি করিতে সক্ষম কোন ব্যক্তির সহিত কালেক্টরের কোন প্রকার বন্দোবস্ত করিবার যে ক্ষমতা আছে ঠিক পুৰ্ব্ববর্তী প্রকরণের কোন কথাক্রমে সেই ক্ষমতার প্রতি হস্তক্ষেপ হইল বা সেই ক্ষযতার সংকোচ করা গেল এরূপ ব্যাখ্যা করিতে হুইবে না ।