পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় খণ্ড । ] (২) ঐ খরচ দিলে কোম্পানির প্রতি ভূমি হস্তা ম্ভর করিয়া দিবার বিষয়ের। (৩) যে সকল সর্তে ভূমি কোম্পানি কর্তৃক অধিকৃত হইবে সেই সকল সর্তের। (৪) যে সময়ের মধ্যে ও যে সকল নিয়মে ঐ ওয়ার্ক সম্পাদিত ও রক্ষিত হুইবে সেই , সময়ের ও সেই সকল নিয়মের । এবং (৫) যে সকল সৰ্ত্তে সৰ্ব্বসাধারণ ঐ ওয়ার্ক ব্যবহার করিবার স্বত্ববান হইবেন সেই সকল সর্তের । ৪২ ধারা। এরূপ প্রত্যেক নিয়মপত্র সম্পাদিত হুইবার পর যত শীঘ্ৰ হইতে পারে ইণ্ডিয়া গেজেটে ও স্থানীয় রাজকীয় গেজেটে প্রকাশিত করা যাইবে ও তাহ হইলে পর ষে সকল সর্তে সৰ্ব্বসাধারণ ঐ ওয়ার্ক ব্যবহার করিবার স্বত্ববান হইবেন তৎসম্বন্ধে ঐ নিয়মপত্রের এরূপ ফলবত্ত৷ হইবে যেন উহা এই আইনের অংশ স্বরূপ। ৪৩ ধারা। যে কোন রেলওযে বা অপর কোম্পা নির প্রয়োজনার্থ ঐ কোম্পানি -ী": ওভারতবরে পক্ষে মন্ত্রিসভা নিয়মপত্র দ্বারা বদ্ধ সে ধিষ্ঠিত শ্ৰীযুত ষ্টেট সেক্রেটরী སྨ་ཨཱཿ “. མ་་་ཡཱ་ཧྥུ་ ”ཨ་ཝ সাহেবের মধ্যে কোন নিয়মপত্র অনুসারে গবর্ণমেন্ট ভূমির বিধান করিতে বাধ্য আছেন বা ছিলেন সেই রেলওয়ে বা অপর কোম্পানির নিমিত্ত ভূমিগ্রহণ সম্বন্ধে ৩১ অবধি ৪২ ধারার বিধান খাটিবে না এবং ভূমিগ্রহণ বিষয়ক ১৮৭০ সালের আইনের কজু ধারাগুলি কখন খাটিত বলিয়৷ বিবেচনা করা যাইবে না । ৪৪ ধারা । কোন রেলওয়ে কোম্পানির প্রয়োজ নর্থ ভূমি গ্রহণ স্থলে ৪৩ {":": ধারার লিখিত নিয়মপুত্র যে : : ": আছে এই বিষয় গবর্ণমেন্টের এমানিত কৰিতে পাৰ আজ্ঞাক্ৰমে মুদিত বলিয়। যাইবে তাঙ্গব কথন । প্রতীযমান ঐ নিয়মপত্রের এক খানি মুদ্রিত প্রতিলিপি উপস্থিত করিলেই প্রমাণিত করিতে পার। যাইবে । নিয়মপত্র প্রকাশ কৰিবাৰ কথা । অষ্টম ভাগ। বিবিধ বিধান । ৪৫ ধারা । (১) এই আইনমত কোন নোটিস ..... ..., জারি করিতে হইলে ৪ ধারামযায়িক নোটিসের স্থলে এ ধারার লিখিত কৰ্ম্মচারির দ্বারা এবং অপর কোন নোটিসের স্থলে কালেক্টর বা জজের দ্বারা কিম্বা কালেক্টর বা জজের আজ্ঞাক্ৰমে স্বাক্ষরিত নোটিসের এক খানি নকল দিয়া বা দিবার প্রস্তাব করিয়া ঐ নোটিস জারি করা যাইবে । গবর্ণমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ২৭ ফেব্রুয়ারি । y \ט مـھـ (২) মোটিয়ে য়ে ব্যক্তির নাম লিখিত থাকে সম্ভব হইলে তাহারই উপর জারি করিতে হুইবে । (৩) যখন ঐ ব্যক্তিকে পাওয়া না যায় তখন উছ তাহার পরিবারভুক্ত পূর্ণ বয়স্ক যে কোন পুৰুষ তাহার সহিত বাস করেন তাহাব উপর জারি করা যাইতে পারিবে এবং যদি ঐরপ পূৰ্ণবয়স্ক পুৰুষ পাওয়া না যায় তাহ হইলে নোটিসের লিখিত ব্যক্তি সাধারণতঃ যে বাটতে বাস করেন বা কৰ্ম্ম করেন সেই বাটীর বাহিরের দ্বারে কিম্বা পূৰ্ব্বোক্ত কৰ্ম্মচারির বা কালেক্টরের আফিসের কিম্বা আদালত বাটতে কোন স্থপ্রকাশ স্থানে আরো যে ভূমি গ্রহণ করিতে হইবে সেই ভূমির কোন সুপ্রকাশ স্থানে । নাটসের নকল লাগাইয়া দিয়া ঐ নোটিস জারি করা যাইতে পারিবে । কিন্তু যদি কালেক্টর বা জজ এরূপ আদেশ করেন তবে নোটিসের লিখিত ব্যক্তির যাতা শেষ বাস স্থান ঠিকানা বা কৰ্ম্মস্থান বলিয়া জানা যায় সেই ঠিকান। দিয়া তঁহার নামে পত্র লিখিয়া ও ভারতবর্ষীয় ডাক যর বিষয়ক ১৮৬৬ সালের আইনের তৃতীয় ভাগামসারে সেই পত্র রেজিষ্টরী করিয়া ঐ নোটিস ডাকযোগে পাঠান যাইতে পরিবে। এবং যে ব্যক্তির নামে পত্র লেখা গেল তাহার রসীদ উপস্থিত করিলেই ঐ নোটিসজারি প্রমাণিত করা যাইতে পরিবে । ৪৬ খারা। যে ব্যক্তি ৪ ধারা কি ৮ ধারার অম্ল জ্ঞাত কোন কৰ্ম্ম করিতে কোন ব্যক্তিকে ইচ্ছাপূর্বক বাধা দেন কিম্বা ৪ ধারামসারে যে আইল কাটা বা চিকু দেওয়া যায় ইচ্ছাপূৰ্ব্বক তাহ। ভরাট করেন বা নষ্ট করেন বা উহার ক্ষতি কবেন বা উহ উঠাইয়া দেন কোন মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে তাহার অপরাধ নির্ণয় হুইলে তাহার এক মাসের অনধিক কালের জন্য কারাদণ্ড কিম্বা পঞ্চাশ টাকার অনধিক জরিম না কি ঐ উভয় দণ্ডই হইতে পরিবে । ৪৭ ধারা । (১) যদি কালেক্টর এই আইন অম্ল সারে কোন ভূমির অধিকার গ্রহণ প্রতিকুলত বা বাধা প্রাপ্ত হন তাহা হইলে যদি তিনি নিজে মাজিষ্ট্রেট হন তবে তিনি বলপূৰ্ব্বক আপ নার প্রতি ঐ ভূমি অর্পণ করাইবেন এবং নিজে মাজি ষ্ট্রেট না হইলে কোন মাজিষ্ট্রেটের নিকট কিম্ব কলি কাতা মাম্রাজ ও বোম্বাই নগরের মধ্যে পোলীসের কমিশনরের নিকট প্রার্থনা করিবেন এবং ঐ মাজিষ্ট্রেট বা স্থল বিশেষে পোলীসের কমিশনর কালেক্টরের প্রতি ঐ ভূমি অপর্ণ করিতে বাধ্য করাষ্টবেন। ৪৮ ধারা । (১) ৩৬ ধারায় ষে স্থলের বিধান করা হইল সেই স্থল ছাড অপর সকল স্থলে যে ভূমির অধিকার গ্রহণ করা হয় নাই গনণমেণ্ট সেই ভূমি গ্রহণ বায্য হইতে নিরক্ত হইতে পরিবেন । ভূমি গ্রহণেব বাধা দিবাব দণ্ডেয় কথা । মজিষ্ট্রেটেব বলপূৰ্ব্বক অপণ কৰাই বাব কথা । ভূমিগ্রহণ 卒tびむ図 সমাপ্তি বিধযে বাধ্যতা না থাকিবাব fকস্ত সমাfপ্ত না হইলে তামি পূৰণ দিবাৰ কখ ।