পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/৫৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूद्यैझ** ॥ ] গরণমেণ্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৮ মে। ●● चशेौम्र कईध्नंब्रिटनब्र कद । ২৪ ধারা। যে টাকা বা অপর দ্রব্য সম্বন্ধে কোন པ་ས“ག) কোন দ্রব্য কারাগারের মধ্যে ধা কারাগারের মধ্য হইতে উহার বাহিরে লইয়া যাওয়া খইলে তাহ পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারিবেন এবং কোন ব্যক্তি কারাগারের মধ্যে বা কারাগারের মধ্য হইতে উহার বাহিরে কোন নিষিদ্ধ দ্রব্য আনিতেছে কিম্বা কারাগারের কোন সম্পত্তি বাহির করিয়া লইয়া যাইতেছে এরূপ সন্দেহ হইলে তাহাকে আটকাইয়া তাঙ্গাস করিতে পারবেন বা তালাস করাইতে পারিবেন, এবং এরূপ কোন দ্রব্য বা সম্পত্তি পাওয়া গেলে জেলরকে অবিলম্বে তাহার নোটস দিবেন। ২২ ধারা। জেলরের অধীন কৰ্ম্মচারির সুপারিণ্টেণ্ডেন্টের নিকট বা জেলরের নিকট ছুটী না লইয়া কারাগারে অমুপস্থিত থাকিবেন न । अथैौब रू*कॉब्रिह्मद छूणै ब्रा लईग्रा च्प्रसू-न्इि छ म इझेदांग्न क५ ।। ২৩ খায় । ষে সকল কয়েদিকে কারাগারের কৰ্ম্মচারী নিযুক্ত করা হয় ভারত." "দি" বরে দণ্ডবিধির আইনের অর্থামুসারে তাহারা রাজকীয় কাৰ্য্যকারক বলিয়া গণ্য হইবে । চতুর্থ অধ্যায়। কয়েদিদিগকে গ্রহণ ও স্থানান্তর করিবার ও ছাডিয়া দিবার কথা । ২৪ ধারা। (১) কোন কয়েদিকে যখন কারাগারে দিদের গ্রহণ গ্রহণ করা হয় তখন তাহাকে কয়ে ** *** তালাস করিতে হইবে ও *रीककांब्र क९Y । নিকট হইতে সমস্ত অস্ত্রশস্ত্র ও নিষিদ্ধ দ্রব্য লইতে হুইবে । (২) প্রত্যেক ফৌজদারী কয়েদিকে গ্রহণ করিবার পর যত শীঘ্র সম্ভব ডাক্তারের সাধারণ বা বিশেষ হুকুমান্নসারেও পরীক্ষিত হইতে হইবে । জেলর কর্তৃক রক্ষিত একখানি বহিতে ডাক্তার কয়েদির স্বাস্থ্যের অবস্থার কথা, তাহার শরীরে কোন ক্ষত বা চিকু থাকিলে তাহার কথা, কয়েদির প্রতি কঠোর কারাদণ্ডাজ হইয়া থাকিলে সে যে শ্রেণীর খাটুলির উপযুক্ত এবং ডাক্তার যে কোন মন্তব্য যোগ করা উচিত বিবেচনা করেন সেই মন্তব্য লিপিবদ্ধ করিবেন বা করাইবেন । (৩) মেয়ে কয়েদির বেলা তালাস ও পরীক্ষার কাৰ্য্য ডাক্তারের সাধারণ বা বিশেষ হুকুমান্থসারে | কারাগারের বৃদ্ধ কর্মচারিণীর দ্বারা করা হইবে। কোন ফৌজদারী কয়েদি কর্তৃক কারাগারের মধ্যে আনীত হয় কিম্বা তাছার ব্যবহারার্থ কারাগারে প্রেরিত হয় তাহ জেলরের হেফাজতে স্থাপিত হইবে । ২৬ ধারা । (১) অপর কোন কারাগারে স্থানাম্ভর করিবার পূৰ্ব্বে সকল কয়েদিকেই ডাক্তার পরীক্ষা করিয়া দেখিবেন । (২) কয়েদির এমন কোন পীড নাই যাহাতে তাহাকে স্থানান্তর করণ পক্ষে অমুপযুক্ত করিতেছে ডাক্তার এরূপ সার্টিফিকেট না দিলে কোন কয়েদিকেই এক কারাগার হইতে আর এক কারাগারে স্থানান্তর করা যাইবে না । (৩) যদি এরূপ হয় যে কোন কয়েদি বেশী যন্ত্রণাময় বা বিপজ্জনক কোন পীড়া ভোগ করিতেছে তাহা হইলে তাহার ইচ্ছার বিৰুদ্ধে তাহাকে কারাগার হইতে ছাডিয়া দেওয়া যাইবে না, অথবা যে পৰ্য্যম্ভ ডাক্তারের বিবেচনায় এরূপ ছাডিয়া দেওয়া নিরাপদ না হয় সে পৰ্য্যম্ভ তাহাকে ছাডিয়া দেওয়া যাইবে না। কয়েদিদিগকে স্থামান্তৰ কৰিবাব ও ছাড়িয়া দিবার क४ ।। পঞ্চম অধ্যায় । কয়েদিদের শাসনেব কথা । ২৭ ধারা। কয়েদিদিগঞ্চে পৃথক করিয়া রাখিবার সম্বন্ধে এই আইনে নিম্নলিখিত রূপ আদেশ দেওয়া যাইতেছে ৪— (১) যে কারাগারে মেয়ে ও পুরুষ কয়েদি দুইই থাকে তথায় মেয়ে কয়েদিদিগকে স্বতন্ত্র বিস্ডিঙ্গে বা একই বিস্ডিঙ্গের স্বতন্ত্র অংশে এমন করিয়া কারাবদ্ধ করিতে হইবে ষে তাহারা পুরুষ কয়েদিদিগকে দেখিতে বা পুরুষ কয়েদিদের সহিত কৰা বার্তা কহিতে বা কোন সংস্রব রাখিতে না পায়। (২) ষে কারাগারে আঠার বৎসরের কম বয়স্ক পুরুষ কয়েদিদিগকে আবদ্ধ রাখা হয় তথায় তাহাদিগকে অপর কয়েদিদের হইতে সম্পূর্ণরূপে স্বতন্ত্র করিবার এবং তাছাদের মধ্যে ধাহারা যৌবন প্রাপ্ত হইয়াছে তাহদিগকে অপ্রাগুযৌবন কয়েদিদিগের হইতে স্বতন্ত্ৰ করিবার উপায় বিধান করিতে হইবে l (৩) আদণ্ডিত ফৌজদারী কয়েদিদিগকে দণ্ডিত ফৌজদারী কয়েদিদের হইতে পৃথক রাখা হুইবে । এবং কযেদিদিগকে পৃথক করিয রাখিবাৰ কথা ।