यछे चं७ । 3 -ബജ്ജബ് ബ് _. সেই সম্পত্তির বেলা, বাকী খাজান। বা খাজানার ম্যায় যাহা আদায় হইতে পারে এরূপ অপর কোন বাকী প্রাপ্য, উষ্ণ ঐ কোর্টের বা কর্তৃপক্ষদের প্রতি কার্য্যধ্যক্ষত। ভার অপিত হুইবার পূৰ্ব্বেই দেন হুইয়া থাকুক বা পরেই হইয়া o থাকুক 3. কিন্তু – ১৮৮৫ সালের ৮ আইনের ২৯ ধারার বিধান মত চুক্তিক্রমে, কিন্ধ৷ উক্ত আইনের ৩১, ৩২, ৩৩ বা ৩৪ ধারার বিধানান্থসারে আদালতের ডিক্রীক্রমে, কিম্বা উক্ত আইনের ৪৩, ৪৬ বা ১৮০ ধারার বিধান মত রেজিষ্টরী করা বা অপর গ্ৰীমেন্ট ক্রমে কিস্বা উক্ত আইনের ১০৪ ধারার বিধান মতে – খাজানার হার বৰ্দ্ধিত কবা ন গেলে বঙ্কিত হারমত বাকী খাজনার প্রতি এই দফার বিধান বৰ্ত্তিবে না । (ছ) গবৰ্ণমেণ্টের রাজকীয কৰ্ম্মচারির পাওনা যে টাকা দিতে যে ব্যক্তি দায়ী সেই টকা এই আইনের বিধানমতে অণদণয় করা যাইতে পরিবে সেই ব্যক্তি নিয়মিত রূপে রেজিষ্টরী করা লিখিত নিদর্শনপত্র দ্বারা এই বিষয়ে সম্মতি দিলে ঐ টাকা, (জ) ইহার পর প্রণীত কোন আইনে যে কোন ফী বা মাস্থল বা টাক্স বা অন্য প্রাপ্য এই আইনের বিধানমতে আদায় করা যাইতে পারিবে বলিয়া নির্দেশ থাকিবে তাহী , মা দিলে, কালেক্ট্রর এই আইন সংযুক্ত তফসীলের ২ নম্বর ফারমে তদ্রুপ যে বাকী টাকা দেওয়া না যায় স্বীয় স্বাক্ষরযুক্ত তাহার সার্টফিকেট লিখিয়া আপনাব আফিসে গাথাইয়। রাখিতে পরিবেন। কিন্তু উপস্থিত সময়ের প্রচলিত মিয়াদ বিষয়ক কোম আইন দ্বারা যাহা আদায় করিবার বাধা হয় তষ্কপ কোন প্রাপ্য সম্বন্ধে কিম্বা স্বত্ব কি অধিকারের প্রশ্নঘটিত কোন প্রাপ্যের স্থলে তদ্রুপ কোন সার্টফিকেট লেখা যাইবে না । এবং মহাল কোর্ট অব ওয়ার্ডসের অধ্যক্ষত হইতে মুক্ত হইয়াছে এই হেতু এই ধারার (চ) দফায়সারে যে সার্টকিকিট গাঁধিয়া রাখা হয় তাহ যে আর প্রবল থাকিবে না তাহা নয় । কালেষ্টবেৰ অদত্ত প্রাপ্য টীকাব সার্টফিকেট লিখিতে *ांfद६ॉय कथां । গবর্ণমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৫ জুন। ९Po r. TAMAMAM TCAAA AAAA SAAAAA Seee S ৮ ধারা । (১) এই আইনের বিধানের নিয়মাধীনে ঠিক পূৰ্ব্ববর্তী ধারামতে প্রদত্ত প্রত্যেক সার্টফিকেট, উদ্ধা প্রবল করিবার প্রতিকার সম্বন্ধে এবং কেবল সেই সম্বন্ধেই দেওয়ানী আদালতের ডিক্রীর ন্যায় বলবৎ ও ফলবৎ হইবে। উক্ত ধারার (চ) দফার উল্লিখিত স্থল ভিন্ন অন্যস্থলে ভারতবর্ষের পক্ষে মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত খ্ৰীযুত ষ্টেট সেক্রেটরী সাহেব, এবং উক্ত (চ) দফার উল্লিখিত স্থলে তল্লিখিত বেসরকারী ব্যক্তি, অথবা ঐ বেসরকারী ব্যক্তি অপ্রাপ্তবয়স্ক বা ক্ষিপ্ত বা কোর্টের অম্বপালিত হইলে, ঐ অপ্রাপ্তবয়স্ক বা ক্ষিপ্ত বা কোর্টের তামুপালিত ব্যক্তি আসন্ন বন্ধুর সহযোগে, ডিক্ৰীদার বলিয়া গণ্য হুইবেন, এবং উল্লিখিত সকলস্থলে সার্টফিকেটে খাতক বলিয়া যে ব্যক্তির নাম লেখা যায় তিনিই ডিক্ৰীমত খাতক বলিয গণ্য হইবেন । (২) রাজস্বের নিমিত্ত নিলাম বিষয়ক ১৮৯ সালের আইনের ১৭ ধারার বিপ্লামসারে সার্টফিকেট প্রদত্ত হইলে যে ব্যক্তির প্রার্থনামতে সার্টফিকেট প্রদত্ত হইল كمصممر محمد সার্টফিকেটের ফলাফলেব 等°11 তাহাকেই ডিক্ৰীদার বলিয়া বিবেচনা করা যাইবে, এবং এই আইনমতে কালেক্টর যে সকল কাৰ্য্যামৃষ্ঠান করেন তাহা ঐ ডিক্ৰীদারের প্ররোচনায়, খরচে এবং দায়ি ত্বেই করা হইবে অন্য রকমে নয় । ৯ ধারা । (১) সাত ধারায় নির্দিষ্ট কোন রাজকীয় প্রাপ্যের বাকী টাকা ষে ব্যক্তি কালেক্টর ভিন্ন অন্য কোন রাজকীয় কর্মচারিকে দিতে দায়। সেই ব্যক্তি তুহো না দিলে অথবা উক্ত ধারার (চ) দফার নির্দিষ্ট কোন প্রাপ্য যে ব্যক্তি কোর্ট অব ওযার্ডসের নিযুক্ত কাৰ্য্যাধ্যক্ষকে দিতে দায়ী সেই ব্যক্তি তাহা না দিলে, ঐ কর্মচারী বা কাৰ্য্যাধ্যক্ষ যে জিলায় ঐ ব্যক্তি বাস করেন বা ঐ প্রাপ্য টাকা দেয হয় সেই জিসার কালেক্টরকে কিম্বা যদি জিলার কালেক্লব এরূপ আদেশ করেন তবে কোন কালেক্টরকে এই আইন সংযুক্ত তফসীলের ৩ নম্বর ফরমে লিখিত প্রার্থনাপত্র দিতে পরিবেন। কলেক্টৰ ভিন্ন অন্য কৰ্ম্মচালিব নিকট দেখ ব{জকীয প্রাপ্য বাকী থাকিলে ঐ কৰ্ম্মচ{fবৰ দ লেক্ট বের নিকট প্রথম পি এ দিতে পাধিধাৰ 本<s কিন্তু উপস্থিত সময়ের প্রচলিত মিয়াদ বিষযক আইন দ্বারা যাহার আদায়ের বাধা হয় এরূপ কোন প্রাপ্য সম্বন্ধে উক্ত রূপ কোন প্রার্থনাপত্র দিতে পারা যাইবে না । (*) কোন কাৰ্য্যাধ্যক্ষ ঐ প্রার্থ মাপত্র দিলে তাঁহাতে আবেদন প4েব ম}{য সত্য পাঠ ও ই91ম্প সংযোগ কৰিবাব কথা । কোন কাৰ্য্যাধ্যক্ষ তদ্রুপ প্রার্থনাপত্র দিলে, দেওয়ানী মোকদ্দমার কায্যপ্রণালীবিষয়ক আইনের আবেদন পত্রের সত্য পাঠ লিখন সম্বন্ধীয় বিধানমতে ঐ প্রার্থনাপত্রে সত্য পাঠ লিখিবেন,