পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/৭০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\58 গবর্ণমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৫ জুন । _ مـہ --- یہ _ SSASAS SSAS SSASASMSMSAAA AAAA AAAASAAAA ডিক্ৰী জারী করিবার প্রার্থনা করিতে হইবে, নতুবা যে পক্ষের অম্বকুলে ঐ আদেশ করা গেল সেই পক্ষ ঐ আদেশ হইতে কোন উপকার প্রাপ্ত হইবেন না । কিন্তু উক্ত সর্টফিকেট অসিদ্ধ করিবার নিমিত্ত যে মোকদম উপস্থিত করা যায় তাহাতে ক্রেতাকে এক পক্ষ করা বা একপক্ষ স্বরূপ যোগ করা না গেলে ঐ বিক্রয় উক্ত রূপে অসিদ্ধ করা যাইবে না । (৩) ২০ ধারানুসারে যে বিক্রয় অসিদ্ধ করা গেল তৎসম্বন্ধে এই ধারার বিধান খাটিবে না । ২৫ ধারা । (১) রেবিনিউ বোর্ড সময়ে সময়ে যে সার্টফিকেটেৰ রেজিষ্টৰ ফারম নির্দেশ করেন প্রত্যেক a rলকৈ জানিদেনৰ কালেক্টরের সেই ফারমে আপন বা ও আট আন ফী আফিসে একখান রেজিষ্টর দেখিতে পাই রাখাইবেন, এবং এই আইন মতে লিখিত যে সার্টফিকেট বা তাহার প্রতিলিপি তাহার অফিসে গণথিয়া রাখা ষায়, তাহার বিশেষ বিবরণ ঐ রেজিস্টরে লিখাই বেন । 磡 (২)” যে কএক ঘণ্টা আফিস খোলা থাকে সেই সময়ে ঐ রেজিষ্টর কেহ দেখিতে চাহিলে দেখিতে পাইবেন এবং দেখিবার নিমিত্ত আট আন কী অথবা অট আপনার অনবিক যে ফী বোর্ড নির্দিষ্ট করেন সেই ফী দিতে•হইবে l ২৬ ধারা । (১) যে কালেক্টর সার্টফিকেট লিখেন তিনি আদেশ করিন্সে সার্টফিকেট মত দেন। টাকা কিস্তি করিয়া দেওয়া যাইতে পারিবে । কোন কিস্তির টাকা দেওয়া গেলে, সেই কথা ঠিক পূৰ্ব্ববর্তী ধারার উল্লিখিত রেজিস্টরে লিখিতে হবে । ২৭ ধারা । সার্টফিকেট মত সমুদয় দেন। টাকা দেওয়া ও পরিশোধ করা গেলে, যে কালেক্টরের আফিসে সার্টফিকেট মত দেন। টীক। কিস্তি কবিয দিতে পাধিবাব কথা । (R) কিস্তিব টীকা প্রদান বেজি ইবে লিখিব বি কথা । সমুদয টাকা পরিশোধ গুই, ল পরিশোধেব কপ। দঃঞ্চিলেটের উপর ও ঐ সার্টফিকেট প্রথমে গাঁধিয়া cবঙ্গি৯খে কালেক্টবেব লি- রাখা যায় তিনি সার্টফিকে খিবাৰ কথা । টের উপর টাকা পরিশোধ হইবার কথা লিখিয় তাহাতে স্বাক্ষর করবেন। এবং ২৫ ধারার উল্লিখিত রেজিষ্টরেও ঐ কথা লিখাই বেন । ২৮ ধারা। ঐ সার্টফিকেটের প্রতিলিপি অনু্য কোন কালেক্টরের নিকট প্রেরিত হুইয়া থাকিলে অথব| কালেক্টর ভিন্ন অন্য কোন রাজ কায় কর্মচারির স্থানে কিম্বা কোর্ট অব ওয়ার্ডসের নিযুক্ত কোন কার্য্যাধ্যক্ষের স্থানে অফিসে প্ৰতিলিপি গণথিয়া রাখা গিযাচ্ছে উীতাকে কালেক্টরেব পৰিশোধেব বিবৰণ জানাই বাব কথা । [ बड़े थ७ ।। _சம் প্রার্থনা পত্ৰ পাইয়া ৯ ধারার বিধান মতে ঐ সার্টফিকেট লিখিত হইয়া থাকিলে, ঐ পরিশোধের কথা সেই অন্য কালেক্টরকে বা সেই কর্মচারিকে বা কাৰ্য্যধ্যক্ষকে জানাইতে হইবে । ২৯ ধারা । যে সর্টফিকেটের প্রতিলিপি কোন কালেক্টরের নিকট প্রেরিত হুইয়া তাহার অফিসে গাথিয়া রাখা যায় সেই কালেক্ট্রর সেই সার্টফিকেট সম্বন্ধীয় কোন টাকা আদায় করিলে বা পাইলে, তিনি যে আফিসে ঐ সার্টফিকেট প্রথমে লিখিত হয় সেই আফিসে ঐ টাকা পাঠাইবেন। ৩০ ধারা । প্রত্যেক জেলার কালেক্টর, কালেক্টর, আসিষ্টাণ্ট কালেক্টর, ডেপুটী কালেক্টর, আসিষ্টাণ্ট কমিশনর ও অতিরিক্ত আসিষ্টান্ট কমিশনর ও ১ ধারার উল্লিখিত প্রত্যেক রাজকীয় কর্মচারী, এই আইন মত কৰ্ম্ম করিবার সময়ে মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত ভারতবর্ষের শ্ৰীযুত গবৰ্ণর জেনরন্স সাহেবের প্রণীত ,১৮৫০ সালের ১৮ আইনের অভিপ্রায় মত বিচারক স্বরূপ কাৰ্য্য করিতেছেন বলিয়া জ্ঞান হইবে । \ \}t}> לט সার্টফিকেটেৰ প্ৰতিলিপি যে কালেক্টবের নিকট পা ठेॉम यांश ठिमि ८थ ऎांक| আদায় করেন তাহ সার্টফিকেট লেখক কালেক্টরের निकल्ले পাঠা ছ বােব কথা । এই অাইম মত কৰ্ম্ম কf বাব সমযে কোম কোন কৰ্ম্মচার্থী বিচারকস্ব রূপ কাৰ্য্য কf তেছেন বলিযা জ্ঞান হইবাব কথ। । সমুদয় জেলার কালেক্টর, কালেক্টর, আসিষ্টান্ট কালেক্টর, ডেপুটী কান্সেক্টর, আসিষ্টান্ট কমিশনর ও অতিরিক্ত আসিষ্টান্ট কমিশনর, এই আইনমত অপেন আপন কৰ্ম্ম করিবার সময়ে, কমিশনরদের ও রেবিনিউ বোর্ডের সাধারণ তত্ত্বাবধান ও কর্তৃত্বের অধীন হইবেন । এবং এই আইন অনুসারে কালেক্টরের কৰ্ম্ম করিতে বিশেষমতে নিযুক্ত হইলেও কোন কর্মচারী স্থানীয় গবণমেন্টের উক্ত আজ্ঞাক্ৰমে তদৰ্থে স্পষ্ট রূপে অমুজ্ঞাত না হইলেন ১৮ ধারামত কালেক্টরের আপালী ক্ষমতা পরিচাল করবেন না এবং ঐ রূপ আজ্ঞায় বিপরীত ভাবের স্পষ্ট আদেশ না থাকিলে তদ্রুপ বিশেষ মতে নিযুক্ত প্রত্যেক কৰ্ম্মচারী জেলার কালেক্টরের তত্ত্বাবধানাধীনে আপন ক্ষমতা পরিচালন করিবেন। এই আইমমতে অপমং কৰ্ম্ম কবিৰাধ সমযে কালেক্টৰ প্রভূতি কমিশমব ও লোর্ডের তত্ত্বাবধান ও কর্তৃত্বের অধীম হইবাৰ কথা । ৩২ খারা । এই আইন অনুসারে প্রচারিত সমস্ত নোটিসের জারী সম্বন্ধে, অবস্থ৷ মুটিল বাকী সখীয় বিবেচনায় যতদূর হইতে পারে, fবধানের কথ। । عمير দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্য প্রণালী বিষয়ক আইনের ৭৩, ৭৪, ৭৫, ৭৬ ৭৮, HHSJS AAASASAAADSADS gg C AA BBB gDD খাটবে ।