পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/৭০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बछे थ७ । ] গবৰ্ণমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৫ জন । ۹ وا rsصصصصك —L -ror- -ب--ے ● 0 अश्वग्न कब्रष । (১২ ধারায় উল্লেখ আছে ।) খ্ৰীযুত অমুক জেলার কালেক্টর সাহেব বরাবরেস্তু। লিখিতং ঐ অমুক সাং অমুক দরখাস্ত পত্রমিদং মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত বঙ্গদেশের খ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেবের প্রণীত ১৮৮০ সালের অমুক আইনের অমুক ধারার বিধানমতে দরখাস্তকারির বিরুদ্ধে আপনার আফিসে এত টাকার এত নম্বরের সার্টফিকেট গাঁৰিয়া রাখা গিয়াছে । 饒 সসন্ত্রমে দরখাম্ভকারির বক্তব্য এই যে, সে উক্ত টাকা দিতে দামী নহে (অথবা, কিয়ৎ পরিমাণ দায় স্বীকার করা গেলে, সে এত টাকার অধিক টাকা দিতে দায়ী নহে)। দায়ী নহে কেন তাহার হেতু মিন্মে দেওয়া যাইতেছে ৪— উপরিলিখিত বৃত্তান্ত দরখাস্তকারির জ্ঞান ও বিশ্বাসমতে সত্য । এজন্য সসন্তু মে দরখাস্তকারির প্রার্থন এই যে উক্ত সার্টফিকেট অসিদ্ধ (বা পরিবর্তত বা রূপান্তরিত) করিতে আজ্ঞ হয় । অভিপ্রায় ও হেতুব বিববণ । বাকী রাজস্বের জন্য মহালের নীলাম সম্বন্ধীয আইনের মধ্যে ১৮৫৯ সালের ১১ আইনটিই প্রধান অাইন । রাজকীয় প্রাপ্য আদায় বিষয়ক ১৮৮০ সালের বঙ্গীয ৭ আইনটির পুরোক্ত আইনটির সহিত একত্র পাঠ করিতে হইবে, ইহাই অভিপ্রায় ছিল । উক্ত ৭ আইনের ২ ধারাষ লিখিত আছে যে এই আইনের ভাবের সহিত যতদূর সঙ্গত হয়, এই আইন মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত শ্ৰীযুত গবৰ্ণর জেনরল সাহেবের প্রণীত ১৮৫৯ সালের ১১ আইনের ও মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত বঙ্গদেশের শ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেবের প্রণীত ১৮৬৮ সালের ৭ আইনের অঙ্গীভূত বলিয়। ইহার অর্থ কবিতে হইবে।” এই ব্যবস্থাটি ১৮৬৮ সাল হইতে আইনের যে অবস্থা দাডাইয়াছে তাহার অমৃযায়িক হইন্সেও কার্য্যতঃ বিশেষ অসুবিধাজনক হইয়াছে বলিয়া দৃষ্ট হয় । ১৮৬৮ সালের পুধে ব্যক্তি বিশেষের নিকট হইতে গবৰ্ণমেন্টের পাওনা টাকা আদায় করিতে হইলে তাহা কেবল বাকী ভূরাজস্বের ন্যায় আদায় কর BBB BBBS BBi BBBBBB BBB BBB BBB BBS BBBBS BBBBB BB BBBB BBBBB BBBG BBBBB BBBB BBBB BBBS BBB BB BBB BBBS BBBK BBB BB BBB BBBB ১৮৬৮ সালে যখন একটা অপেক্ষাকৃত সরাসরী কাৰ্য্যপ্রণালী প্রচলিত করা হয় তখন নূতন প্রণালিটিকে পুরাতন KKBB BBBBBBK BBBS BB BBBBBB BBBS KBBBB BBB DDDS BBD BBB BBB BBS BBBBBBB BBBB BBBBS BB BBBB BBBB BBBBBB BB BBBBBB BBB BB প্রচলিত হইয়াছে ও সকলেই ইহার বিষষ অবগত আছেন। সুতরাং এক্ষণে উক্ত দুইটি প্রণালীকে পৃথক করা সম্ভব এবং করিলে বিশিষ্ট উপকার হইবে এরূপ বিবেচনা করা যায । ফলতঃ দুইটি প্রণালীর মধ্যে কোন সাদৃশ্য BB BBBB BB BB BBB BBBB BB BB BBB BBB BB BBB BBB BBBB BBS BB DD BBBBB সৰ্ব্বদা সংযুক্ত দেখা যায় বলিয়াই কর হইয়াছে কোন যুক্তিযুক্ত হেতুতে করা হয় নাই। ধাঙ্গকে সাধারণতঃ সার্টফিকেট সম্বন্ধীয় কাৰ্য্যপ্রণালী বলে তাহ রাজকীয় প্রাপ্য আদায় বিষযক আইনে অর্থাৎ ১৮৮০ সালের বঙ্গীয় ৭ আইনে ও ১৮৯১ সালের বঙ্গীয় ১ আইনে সন্নিবদ্ধ আছে । উক্ত আইন সংশোধন ও সংগ্রহ করাই উপস্থিত পাণ্ডুলিপিখানির উদ্দেশ্য। রাজস্বের নিমিত্ত নীলাম বিষয়ক আইন সংগ্রহ করণার্থ স্বতন্ত্ররূপ আইন প্রণয়ন করিবার অভিপ্রায় আছে। যে কাৰ্য্যপ্রণালী অনুসারে মহালের অধিকারিদের স্থানে প্রাপ্য ভূমিরাজস্ব আদায় করা যায় এবং যে কাৰ্য্যপ্রণালী অনুসারে বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাপ্য অর্থাৎ ফী জরিমান, যাস্থল, টেক্স ও খরচ প্রভৃতি সৰ্ব্ব সাধারণের নিকট হইতে আদায় করা যায় এই দুইটি কাৰ্য্যপ্রণালী এক্ষণ অবধি সম্পূর্ণরূপ পৃথক ও স্বতন্ত্র হইবে । প্রত্যেকের জন্য স্বতন্ত্র আইন ও স্বতন্ত্ৰ কাৰ্য্যপ্রণালী নির্দিষ্ট থাকিবে । ২ । ১৮৮০ সালের বঙ্গীষ ৭ আইন সংশোধন করিবার এই কারণটি ছাড অপর কারণও আছে । কোন কোন ধারায় যে রূপ শব্দ বিন্যাস আছে তাহাতে এবং কোন কোন অবস্থায় কি করা কৰ্ত্তব্য তৎসম্বন্ধে বিধান করা হয় নাই বলিয়া গোলযোগ উপস্থিত হইয়াছে। দৃষ্টান্ত স্বরূপ কালেক্টর ‘’ শব্দের অর্থ নির্দেশের উল্লেখ BB BBBB BB S BBBB D BBBS BBBBS BBB BB BBB BBB SttBB BB BBBS BBBB BBDD BB BB DBBBB SBBBBS BBB BB BBBB BB BBBB BBSBB SBBB BBB S এই শব্দদ্বয়ের অর্থ নির্দিষ্ট হয় নাই । প্রথমে এইরূপ নিম্পত্তি করা হয় যে আইনের ৭ ধারানুসারে সার্টফিকেট প্রচার করিবার ক্ষমতা কেবল জেলার কর্তৃপক্ষই পরিচালন করবেন। ইছার ফল এই হইল যে উক্ত কৰ্ম্মচারির উপর অতিরিক্ত পরিমাণে চলিত কর্মের ভার অপিত হইল। ১৮৮২ সালে আইনজ্ঞ ব্যক্তিরা এরূপ মত প্রকাশ