পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/৭০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 o গবর্নমেন্ট গেজেট ১৮৯৪ সাল ৫ জুন । [ वछे बं७ ।। -ജ--അ =ബ *بینچا۔ AMSMMADAeMuAAAS AAAAAA کیمجتمست. S TGST AMMSAASAASAASAAAS - عسكه تعد معجمضطسجصص يصعبسطسحصد BBB DBBB BB BB BBBBBS BBBB BBB BBD DB D S DD BBBB BBBBB DBBD কাৰ্য্য কালেক্টরের হস্তে রক্ষণ করা পরামর্শসিদ্ধ বিবেচনা করা হইয়াছে । যে কর্তৃপক্ষ এই কাৰ্য্যের উপযুক্তরূপ সম্পাদন বিষয়ে সৰ্ব্বাপেক্ষ স্বাৰ্থযুক্ত, পূৰ্ব্বোক্ত ব্যবস্থায় উহা নিৰ্ব্বাহের ভার তাহারই প্রতি রহিল। আরও বিধান করা গেল যে দেওয়ানী আদালতের ন্যায় রাজস্ব আদালতের কার্য্যপ্ৰণালীও সাবধানে ও বিশুদ্ধ রূপে অবলম্বন করিতে হইবে ও দেওয়ানা মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইন উভয় স্থলেই তুল্যরপে অনুস্থত হইবে । ধারাটি এক্ষণে যেরূপ রচিত হইয়াছে তাহতে অনিয়ম যটিয়াছে, পরওয়ানা জারী ছয় নাই এই সকল আইনগত হেতু ধরিয়া এবং দেন নাই এই বস্তুগত হেতু ধরিয়া রাজস্ব সংক্ৰাম্ভ আদালতে আপত্তি করিবার অধিকার রক্ষিত হইবে । দেনা নাই এই হেতুতে কেবল দেওয়ানী আদালতে মোকদম হইতে পারবে । ১১ । পাণ্ডুলিপির ১৮ ধারায় আপলের বিধান করা হইয়াছে। কালেক্টরের নিকট ও পরে কমিশন রের নিকট আপীল করিবার এক্ষণে যে ব্যবস্থা আছে তাহ সাধারণতঃ রক্ষিত হইল। কিন্তু ‘ জেলার কালেক্টর ” ও “ কালেক্টর ” এই দুইয়ের মধ্যে প্রভেদটি স্পষ্ট করিয়া দেখান হইয়াছে এবং এইরূপ বিধাম কর। হইয়াছে যে, (১) জেলার কালেক্টরের অধীন কৰ্ম্মচারিদের নি পত্তির বিৰুদ্ধে আপীল করিতে হইলে তাহ সাধ৷ রণতঃ উক্ত কালেক্টরের নিকট করিতে হইবে বটে, কিন্তু ঐ সকল আপীল কর্তৃপ ক্ষর অনুমতি গ্রহণ পুৰ্ব্বক শুনানির জন্য কোন অধীন কালেক্টরের নিকট প্রেরিত হইতে পরিবে, এবং (২) কোন মহকুমার কর্তৃপক্ষের ন্যায় কোন “ কালেক্টরের "নিপত্তির বিৰুদ্ধে আপীল কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণপূৰ্ব্বক দূরস্থিত কমিশনার নিকট না হইয়া জেলার কালেক্টরের নিকট করা যাইতে পারিবে । ১৯ ধারায় সমালোচনের ক্ষমত সৱকে সামান্য মাত্র পরিবর্তন করা হইয়াছে । ১২ । সার্টফিকেট সম্বন্ধীয় কায্যপ্রণালী অনুসারে যে ডিক্ৰীমত খাতকের সম্পত্তি নিলাম হইয় নিয়ছে BB BBBB B BB BBB BBB BB BBB BBB BB BBB BBBB BB BBBB BDDD DD DDDD পাণ্ডুলিপির ২০ ধারার উদ্দেশ্য। প্রজাস্বত্ব বিষয়ক আইনের ১৭৪ ধারানুসারে ডিক্ৰীমত খাতকদিগকে যে স্বত্ত প্রদান করা হইয়াছে পূৰ্ব্বোক্ত স্বত্ব উহারই অনুরূপ। এই ধারাটি রাজস্বের নিমিত্ত নীলাম বিষয়ক আইন সংশোধণার্থ আইনের পাণ্ডুলিপির ৫৩ বালাটির সহিত মিলে। এই ব্যবস্থাটি হাই কোর্টের পরামর্শনিসারে গৃহীত হইয়াছে। অনেক স্থলেই সম্পত্তি প্রকত মূল্যের অনেক কম মূল্যে বিক্রয় হইয়া যায়, এবং যদিও ঐ সকল স্থলে শৈথিল্যের জন্য ডিক্ৰমত খাতকেরই দোষ দিতে হয়, তথাপি অতি সামান্য মাত্র টাকা দিতে পৰিল, করিবার দৰুণ এক জনের মহাল উহার কিয়দংশ মাত্র মূল্যে ষে বিক্রয় হৰয়া যাইবে ও সেই ব্যক্তি উs $a. করিবার আর কোন মুযোগ পাইবে না, ইহা অতীব গুৰুতর দণ্ড বলিয়াই বোধ হয়। সুতরাং এইরূপ বিধান করা হইল যে, এইরূপ সকল স্থলে ডিক্ৰীমত খাতকের খুব বেশী অর্থদণ্ড দিতে হুইবে (এই টাকার কিয়দংশ হানিপুরণ বলিয়া ক্রেতাকে দিতে হইবে ) এবং পণের টাকার উপর খুব উচ্চ হারে স্থদ দিতে হবে। এক উদ্ধার করিবার জন্য অতি অণশ সময় দেওয়া যাইবে । এই ধারায় যে ব্যবস্থাটি সন্নিবদ্ধ হইয়াছে দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণানী বিষয়ক আইন সংশোধনাথ ১৮৯৪ সালের ৫ আইন পাস করিয়া ভারতবর্ষের ব্যবস্থাপক সভা সম্প্রতি সেই ব্যবস্থাটির অনুমোদন করিয়াছেন । কোন ডিক্ৰীমত খাতকের সম্পত্তি নীলাম হইবার পর তিনি উক্ত আইন অনুসারে ক্রেতাকে হানিপূরণ স্বরূপ অর্থদণ্ড দিলে উহা উদ্ধার করিতে সক্ষম হন। ১৩ । ১৮৮৫ সালের ৮ আইনের তৃতীয় তফণীলেল প্রথম খণ্ডের ২ (খ) দফণর ৩ ঘরে বাকী খাজানার আদায় সম্বন্ধে যে মিয়াদ নির্দিষ্ট হইয়াছে পাণ্ডুলিপির ২১ ধারার শেষার্কে সেই মিয়াই নিৰ্দেশ করা উপযুক্ত বিবেচিত হইল ও সেই সঙ্গে ইহা ব্যক্ত কবা গেল যে অপর দরখাস্ত সম্বন্ধে মিয়াদ বিষয়ক সাধারণ আইন খণটিবে । ১৪। দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইনের যে সকল ধারা সার্টফিকেট প্রবল করণার্থে জারী কর প্রত্যেক পরওয়ানা সম্বন্ধে খাটিবে পাণ্ডুলিপির ২২ ধারায় সেই সমস্ত ধারার সংখ্যা ও বর্ণনা লিখিয়া স্পষ্ট করিয়া নির্দেশ করা হইষাছে । ইহার কতকগুলি ধারা এই প্রথমবার খাটান হইল। সাধুণরণ সিংহ বনাম পাঁচদেও লালের মোকদ্দমায় ( ১৪ ইণ্ডিযান লা রিপোর্ট, কলিকাতা, ১ পৃষ্ঠ ) হাই কেট ষে নিম্পত্তি করেন তাহাতে বিশেষ অস্ববিধ উৎপাদন করিয়াছে। উক্ত নিম্পত্তি ব্যর্থ করাই উপস্থিত পরিবর্তনের উদেশ্য। ১৮৮০ সালের বঙ্গীয় ৭ আইনের ১৯ ধারায় ব্যক্ত করা হয় যে, ডিক্ৰী জারীক্রমেনীলাম সম্বন্ধে দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইন ক্রমে যে রীতি ও কাৰ্য্যপদ্ধতির বিধান করা হইয়াছে, সার্টফিকেট প্রবল করণার্থে জারী করা প্রত্যেক পরওয়ান সম্বন্ধেও সেই রীতি ও কাৰ্য্যপদ্ধতি খাটিবে। বোর্ডের নিকট যে সকল মোকদম উপস্থিত করা হয় তাহাতে বোর্ড এইরূপ নিম্পত্তি করেন যে, নীলাম অন্যথা করণার্থ দরখাস্ত সম্বন্ধীয় দেওয়ান মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালীবিষয়ক আইনের ৩১১ ধারা ও পরবর্তী ধারাগুলি ১৮৮০ সালের বঙ্গীয় ৭ আইনমত নীলাম সম্বন্ধে খাটে , সার্টফিকেট অন্যায়িক নীলাম ১৮৬৮ সাসের বঙ্গীয় ৭ আইন বা ১৮৫৯ সালের ১১ আইনমত নীলাম নয় কিন্তু দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালীরবিষয়ক আইনমও নীলাম